যেই ৮টি কারণে আপনার নিশ সাইট ব্যর্থ হতে পারে!

সাইট খোলার পরে সবারই চিন্তা থাকে কিভাবে সেটাকে বড় করা যায়। বড় করার চিন্তা না হয় করলেন, ভেবে দেখেছেন কী— কোনো কোনো কারণে বড় সাইটও ব্যর্থ হতে পারে?

সফলতা অর্জনের পাশাপাশাই ব্যর্থতা এড়ানোর চিন্তাও করতে হবে, জানতে হবে ব্যর্থতার কারণ। এরকমই নিশ সাইট ব্যর্থ হবার ৮টি কারণ জেনে নেয়া যাক..

1.ভুল নিশ এবং ভুল কীওয়ার্ড রিসার্চ :

” নিশ হচ্ছে ওয়েবসাইটের মেরুদণ্ড “— এমনটা বললেও ভুল বলা হবে না । এজন্য নিশ রিসার্চ করতে হবে সাবধানে।  একটা ভুল নিশের কারণে আপনার ওয়েবাসাইট ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে। প্রথমত, নিশ রিসার্চের ক্ষেত্রে অনেকেই যে ভুলটা করেন তা হলো- খুব হাইলি কমপ্লিলেকেটেড কোনো নিশ নিয়ে কাজ শুরু করা। “Your Money, Your Life” নিয়ে কাজ শুরু করা। অর্থাৎ, এমন এমন নিশ যেগুলো — হেলথ্ বা মানি রিলেটেড।

এমন নিশ নিয়ে কাজ করে র‌্যাঙ্ক করতে পারার প্রথম শর্ত হলো, এক্সপার্ট হওয়া। কেউ যদি হেলথ্ রিলেটেড নিশ নিয়ে কাজ করে তাহলে তার অবশ্যই এ বিষয়ে ডিগ্রী অথবা ভালো এক্সপেরিয়েন্স থাকা জরুরি।

Curious about Blogging? We've got more info in this linked article. ১০টি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট, যা প্রতিটি ব্লগারের ফলো করা উচিত! 

টাকা-পয়সার বেলায়ও তা-ই।  এক্সপার্ট না হলে গুগল আপনাকে র‌্যাঙ্ক করতে দেবে না। এরপরে আছে, কুকিং নিশ। যদিও এটা ” Your money, Your life ” নিশ ক্যাটাগরিতে পরে না৷ তা-ও, এই কুকিং ও একটা দক্ষতার বিষয়৷ বাংলাদেশে অনেকেই কুকিং নিশ নিয়ে ট্রাই করলেও আগাতে পারেনি বললেই চলে৷

মোটকথা, কঠিন নিশ নিয়ে শুরুতেই কাজ করা যাবে না। আপনি একটা কঠিন নিশ সিলেক্ট করলেন কিন্তু দুই তিন মাস পরে গিয়ে দেখলেন, আর কনটেন্ট দিতে পারছেন না বা কনটেন্ট র‌্যাঙ্ক করছে না। তাহলে ধরে নিন, আপনার নিশ ব্যর্থতার পথে। তাহলে কোন নিশ নিয়ে কাজ করা উচিত? জানতে চাইলে দেখে আসুন

এরপরে —

নিশের মতই কীওয়ার্ড রিসার্চ ও বেশ গুরুত্বপূর্ণ এবং জরুরি । কীওয়ার্ড রিসার্চের কোনো ধরা বাঁধা নিয়ম নেই।  যার যেমন খুশী, সেভাবেই কীওয়ার্ড রিসার্চ করে থাকেন।

এর মধ্যে, অনেকে KD দেখে কীওয়ার্ড নেন। এতে অসুবিধা নেই৷ কিন্তু, KD বা Keyword Difficulty একটা টুল মাত্র, যে শুধু আপনাকে বলবে সে কি মনে করে। কিন্তু, গুগল কি আদৌ টুলের কথায় চলে? মোটেই না। তাই, KD দেখে কীওয়ার্ড নেয়া তেমন লাভজনক না৷

কীওয়ার্ড রিসার্চের ক্ষেত্রে আপনার দেখা উচিত, ম্যানুয়ালি একটা কীওয়ার্ডের কম্পিটিশন কেমন— লো কম্পিটিটিভ না-কি হাই কম্পিটিটিভ। সো, কীওয়ার্ড রিসার্চের ক্ষেত্রেও সাবধান হউন৷

মোটকথা, যা দেখেই কীওয়ার্ড নেন না কেন- কীওয়ার্ডের কম্পিটিশনটা ম্যানুয়ালি চেক করে দেখবেনই৷

(ভালোভাবে কীওয়ার্ড রিসার্চ কীভাবে করবেন জানতে চাইলে দেখতে পারেন)

2. লোয়ার কনটেন্ট কোয়ালিটি :

দেখা গেল, আপনার সাইটটি দেখতে সুন্দর, আপনার নিশও ভালো। কিন্তু কনটেন্ট কোয়ালিটি একদম জিরো!

এমন হলে আপনার ওয়েবাসাইট চোখ বন্ধ করে ব্যর্থ হবে৷

এই ব্যর্থতার কারণ হচ্ছে, যারা নতুন নতুন সাইট শুরু করেন তারা কিন্তু নিজেরা কনটেন্ট লেখেন না৷ কনটেন্ট লেখানোর জন্য রাইটার হায়ার করেন। স্বভাবতই, নতুনরা চেষ্টা করেন কম খরচে সব সারতে। কনটেন্টের বেলায়ও তা-ই ভাবেন৷ অল্পতে, কমদামে কনটেন্ট রাইটার হায়ার করেন।

ব্যাপারটা এমন নয় যে, কমদামে যে রাইটার সার্ভিস প্রোভাইড করেন তার কনটেন্ট কোয়ালিটি বাজে। হতে পারে, খুব ভালো সার্ভিস দিয়েও কেউ কেউ টাকা পয়সা তেমন চান না বা নেন না। নরমালি, বিগিনাররা কমদামে সার্ভিস দিয়ে থাকেন। প্রোফেশনাল কনটেন্ট রাইটাররা তাদের কনটেন্ট কোয়ালিটি নিয়ে যেমন সচেতন, তেমনি তাদের কনটেন্টের প্রাইস নিয়েও।

আবার, বিগিনার দিয়ে কনটেন্ট নেয়ার পরে  অনেকেই বুঝতে পারেননা আসলে কন্টেন্টের কোয়ালিটি কেমন হয়েছে৷

এজন্য, একটু কষ্ট হলেও প্রফেশনাল কনটেন্ট রাইটার হায়ার করুন, প্রিমিয়াম কোয়ালিটির কনটেন্ট সাইটে রাখুন।

3.কনটেন্ট পাবলিশিং রেট :

কনটেন্ট পাবলিশিং রেট যে খুব বেশি হতে হবে তা না।  এমন না যে, আপনাকে প্রতিদিন একটা করে কনটেন্ট দিতেই হবে এবং মাসে ত্রিশটা। তাই বলে, ত্রিশটা কনটেন্ট দিতে ছ’মাস পার করে দেয়াও উচিত না। গুগল এটা নজরে রাখে, একটা সাইট কোন রেটে কনটেন্ট পাবলিশ করছে এবং সেই অনুযায়ী কনটেন্ট র‌্যাঙ্ক করে থাকে৷

আপনি যদি রেগুলার কনটেন্ট না দেন এবং সপ্তাহে কেবল একটা করেও কনটেন্ট দেন তাহলে যে কখনোই আপনার সাইট র‌্যাঙ্ক করবে না- তা-ও না। কিন্তু, এমন ইরেগুলার হলে আপনি গুগলের চোখে কাঁটাও হয়ে যেতে পারেন। এই বিপদসীমার বাইরে থাকতে হলে, প্রথম প্রথম ত্রিশটা ভালো কোয়ালিটির কনটেন্ট দু’মাসে দেয়ার চেষ্টা করতে পারেন।  এরপর মাসে কমপক্ষে পাঁচ থেকে সাতটা কনটেন্ট দেয়া বজায় রাখতে পারেন। 

এছাড়া অনেকেই আছেন যারা খুব সুন্দর করে সাইট ক্রিয়েট করেন, কনটেন্ট ও ক্রিয়েট করেন। কিন্তু, পাবলিশ করেন না। তারা ভাবেন যে, দশ-বিশ বা ত্রিশটা কনটেন্ট বানানো হলে তারপর একসাথে পাবলিশ করবেন৷ কিন্তু, এটা চরম একটা ভুল পদক্ষেপ। 

আপনার কনটেন্ট বানানো হলেই পাবলিশ করুন৷ যত আগে কনটেন্ট পাবলিশ করবেন, গুগলে র‌্যাঙ্ক করার জন্য আপনার কনটেন্ট  তত বেশি সময় পাবে  এবং র‌্যাঙ্ক ও করবে৷

4.প্রডাক্ট রিভিউ :

একটা ওয়েবসাইটে ১৫% – ২০% এর বেশি প্রডাক্ট রিভিউ রাখা কোনোমতেই উচিত না। এতে সাইট ড্রপ খাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এভাবে শুধু প্রডাক্ট রিভিউ দিতে থাকলে আপনার ওয়েবাসাইটে কখনো ব্র্যান্ড অথরিটি হিসেবে দাঁড়াবে না।

হয়ত সাময়িক কিছু টাকা-পয়সা ইনকাম হবে কিন্তু গুগল বা ইউজার- কেউই পছন্দ করবে না। ব্যাপারটা এমন- আপনি আপনার কোনো বন্ধুর কাছে গেলেন এটা জানার জন্য যে, আপনার নতুন কেনা বাসাটি আপনি কিভাবে সাজাতে পারেন। কিন্তু, আপনার বন্ধু লাগাতার আপনাকে প্রডাক্ট সাজেস্ট করে যাচ্ছে কোনো ইনফরমেশন দিচ্ছে না। অবশ্যই আপনি বিরক্ত হবেন তাই-না! 

মোটকথা, আপনার সাইটে অতিরিক্ত প্রডাক্ট রিভিউ দিয়ে এমন সাইন রাখবেন না যাতে এক নজরেই বোঝা যায় আপনি আপনার ভিজিটরদের শুধুমাত্র আমাজনে পাঠাতে চান, তাদের ক্রেতার বানিয়ে আপনি আমাজন থেকে শুধু কমিশন নিতে চান।

এমনটা মোটেও বেস্ট পলিসি না!

5. ধৈর্য্যের অভাব :

পৃথিবীতে প্রতিটা কাজই সময়সাপেক্ষ এবং ধৈর্য্যের ব্যাপার।  আপনি ধৈর্য্য হারিয়ে ফেললেন তো ঠকলেন। ওয়েবসাইটের বেলায়ও তাই।  আজকে ওয়েবসাইট বানিয়ে দশদিন পর ইনকাম করার একটা সুযোগ দশ বছর আগে থাকলেও— এখন দিন বদলেছে।

তাই আপনাকে একটা ওয়েবসাইট বানিয়ে সেখান থেকে সাস্টেনেবল ইনকাম করার জন্য কমপক্ষে দু’এক বছর অপেক্ষা করতে হবে। শুধু অপেক্ষা না, কাজও করতে হবে। প্রথম প্রথম হয়ত খারাপ লাগবে যে, আপনি কাজ করেই যাচ্ছেন কিন্তু কোনো ফলাফল পাচ্ছেন না৷ এই খারাপ লাগা থেকে যদি হাল ছেড়ে দেন, তাহলে কিন্তু হবে না।

রেগুলার কনটেন্ট পাবলিশ করে গুগলের কাছে বিশ্বাসযোগ্য হয়ে উঠুন। তাহলে গুগল আপনার কনটেন্ট র‌্যাঙ্ক করবে এবং ওখান থেকে আপনার ধীরে ধীরে ট্রাফিক আসা শুরু করবে। এজন্য জরুরি, রেগুলার কাজ করা এবং ধৈর্য্য ধরা। মনে রাখবেন, সবুরে ওয়েবসাইটেও মেওয়া ফলে!

6.  Diversification:

আপনি একটা ওয়েবসাইট বানালেন,  সেটায় ট্রাফিকও আসে৷ কিন্তু শুধুমাত্র গুগল থেকেই। গুগল ছাড়া অন্য কোনো সোর্স নাই, যেখান থেকে ট্রাফিক আসবে। দেখা গেল, বছরখানেকের মাথায় গুগলের একটা আপডেট আসার পর আপনার গুগল আপনার থেকে মুখ ফিরিয়ে নিলো। আপনার কনটেন্ট র‌্যাঙ্ক করা বন্ধ করে দিলো।  ট্রাফিক কমে যেতে লাগলো।

যেহেতু,  আপনার ওয়েবসাইটের ট্রাফিক সোর্স একমাত্র গুগলই ছিলো তাই অন্য কোথাও থেকে ট্রাফিক এসে আর আপনার ঘাটতি পূরণ করছেনা। এভাবে চলতে চলতে একসময় আপনার ওয়েবাসাইটের ট্রাফিকের পরিমাণ একদম জিরো হয়ে গেল।

অপরদিকে, আপনারই বন্ধুর ওয়েবসাইটে মাসে দশ হাজার ট্রাফিক আসে। এখান থেকে ছয় হাজার আসে গুগল থেকে, দুই হাজার আসে ইউটিউব থেকে এবং বাকী দুই হাজার আসে পিন্টারেস্ট থেকে।  যদি আপনার বন্ধু ও গুগলের ট্রাফিক থেকে বঞ্চিত হয়, তাহলেও কিন্তু সে একদম আপনার মত জিরো হয়ে যাবে না।

অন্যান্য নেটওয়ার্ক – অর্থাৎ, ইউটিউব এবং পিন্টারেস্ট থেকে তার ট্রাফিক আসতেই থাকবে।

এজন্য একটা সোর্সের ওপর নির্ভরশীল হওয়া যাবে না। ডাইভারসিফাই না করলে বিজনেস থাকবে বিপদসীমায় এবং যেকোনো সময় ব্যর্থ হতে পারে।  এজন্য অনেক গুলো ট্রাফিক সোর্স রাখা জরুরি।

মনিটাইজেশনের বেলায়ও তা-ই।

আপনি শুধু আমাজনের অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করছেন৷ আপনার ইনকাম সোর্স শুধুমাত্র আমাজন।  কিন্তু, আমাজন হঠাৎ করে চাইলো ওরা ১০% কমিশনকে ২% বানিয়ে ফেলবে। অথবা, ওরা কোনো অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম ই রাখবে না৷ কি করবেন আপনি?

আপনার তো ইনকাম একদম জিরোর ঘরে!

এজন্যই একটা নেটওয়ার্ক না, আরো অনেক সাইটের সাথে যোগাযোগ রাখুন, কাজ করুন। একাধিক ইনকামসোর্স রাখা সবসময়ের জন্য জরুরি এবং বেশ কাজের।

7. শাইনি অবজেক্ট সিনড্রোম:

এই ছবি আঁকতে বসলাম, দশ মিনিট পর হঠাৎ করেই মনে চাইলো- গান গাই। আজকে কাপড়ের ব্যবসা শুরু করলাম, মাসখানেক পর মনে হলো- অন্য কিছু করি।

ওয়েবসাইট খোলার পরেও এমন হয়৷ একটা ওয়েবসাইট, একটা নিশ নিয়ে কাজ করতে গিয়ে মাসখানেক পরই মনে হয় অন্য আরেকটা শুরু করি। অন্য নিশ নিই। অন্যটা বোধহয় আরো শাইনি!

এই চিন্তাধারাটাকেই বলা হয় ” শাইনি অবজেক্ট সিনড্রোম!”

এটা সবারই হয় কমবেশি। কিন্তু, টিকে থাকতে হলে করতে হবে কনট্রোল। ওয়েবসাইট টিকিয়ে রাখার জন্য এবং সফল হওয়ার জন্য ধৈর্য্যের তুলনা হয়না। 

একটা ওয়েবসাইট শুরু করার পরপরই সেটা থেকে টাকা পয়সার স্বপ্ন দেখার পরে সেই স্বপ্ন ভেঙে গেলে অনেকেই হুট করে আরেকটা ওয়েবসাইট ক্রিয়েট করেন। এমন করে দু’চার খানা ওয়েবসাইট বেড়ে যায়। তিন-চারটা ওয়েবসাইট একসাথে চালানো দোষের কিছু না। কিন্তু, শাইনি অবজেক্ট সিনড্রোম এর কারণে একটা ওয়েবসাইট খুলে দু’মাস পরেই আরেকটা ওয়েবসাইট খোলা বোকামি।

প্রথম ওয়েবসাইটটিকে একটা সাসটেইনেবল পর্যায়ে নিয়ে তারপর আরেকটা ওয়েবসাইট খোলা উচিত৷ একটা ওয়েবসাইট সাস্টেনেবল পর্যায়ে যেতে দেড় দু’বছর সময় নেয়। কষ্ট করে বছরখানেক অপেক্ষা করুন, ফলাফল পেয়ে আরেকটা ওয়েবসাইট শুরু করুন।

8. সাইটের স্পিড:

সাইটের স্পিড নিয়ে আজকাল তেমন ঝামেলা হয়না বললেই চলে। একটা সাইটের স্পিডের জন্য ওই সাইটটা ফল করেছে- এমন নজির নেই। কিন্তু, যদি আপনার সাইটের স্পিড একদম কম থাকে- তাহলে একটু চিন্তার বিষয়।

যদি আপনি টপ ১০%-২০% এর মধ্যে থাকেন, যদি আপনার সাইট গুগলের পেইজ স্পিড টুলে ৭০-৮০ এর মত স্কোর এনে থাকে তাহলে সমস্যা নেই কিন্তু, যদি এরচে কম থাকে তাহলে আপনার সাইট রেড জোনে আছে এবং আপনার উচিত এটা নিয়ে চিন্তা করা৷ সাইটের স্পিড ঠিক করার কিছু উপায় রয়েছে। যেমন,

Looking for more insights on Blogging? You may find this post valuable. ব্লগ পাবলিশ করার জন্য বেস্ট সময় কখন! 

  • ইমেজ।

যখন কোনো স্টক ইমেজ সাইট থেকে ইমেজ ডাউনলোড করবেন, তার অনেক বড় একটা ফাইল থাকে। এটাকে ক্রপ করে একটা ছোট সাইজে নিতে হয়। এতে, আপনার ওয়েবাসাইটে ভার কম হবে এবং তাড়াতাড়ি লোড হবে৷

  • ইমেজ কম্প্রেশন প্লাগইন ইউজ করতে পারেন।
  • Caching Plugin ইউজ করতে পারেন।
  • একটা ভালো থিম ইউজ করতে পারেন।

এগুলো ফলো করলে আপনার ওয়েবাসাইটের স্পিড ভালো থাকবে এবং রেড জোন থেকে বের হয়ে আসবে।

আপনার ওয়েবাসাইটকে ব্যর্থতার হাত থেকে বাঁচাতে এই আটটি কারণ নিয়ে সচেতন হোন। আশা করা যায়, আপনার ওয়েবাসাইটটি থাকবে সুরক্ষিত!

Similar Posts