রাইটার্স মোশনের কন্টেন্ট রাইটিং কোর্স ২০২৪ | Content Writing Course Update 2024!

আসসালামু আলাইকুম। 

আমি এখানে আমার কন্টেন্ট রাইটিং কোর্স নিয়ে একটু কথাবার্তা বলবো। আপনারা প্রত্যেকেই জানেন, আমার একটা কন্টেন্ট রাইটিং কোর্স আছে এবং প্রতি বছর আমি কোর্সটা আপডেট করি। 

যেখানে আমি প্রতি বছর নতুন নতুন লেসন অ্যাড করি। এ বছরে আমি AI নিয়ে নতুন লেসন Add করেছি। যেখানে প্রায় আট-নয়টার মত লেসন অ্যাড করা হয়েছে। এখানে আপনাকে শেখানো হবে, কিভাবে আপনার কনটেন্ট AI দিয়ে জেনারেট করতে পারবেন।

লেসন গুলোতে ফ্রি এবং পেইড দুটো পদ্ধতিই দেখানো হয়েছে। ফ্রি পদ্ধতিতে Chatgpt এর ফ্রি ভার্সনটা ব্যবহার করে দেখানো হয়েছে। শেখানো হয়েছে ফ্রিতে কিভাবে আপনি ইনফরমেটিভ কন্টেন্ট এবং প্রোডাক্টিভিটি কনটেন্ট দু’টোই লিখতে পারবেন। 

আমার কন্টেন্ট রাইটিং কোর্সের বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করতে হবে! (Spartan এই কুপন কোড ব্যবহার করলে বিশাল ডিসকাউন্ট থাকছে!)

এখানে প্রোডাক্টিভিটি কনটেন্ট লেখা নিয়ে একটু টুইস্ট আছে। কারণ সাধারণত চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করে প্রোডাক্টিভিটি কনটেন্ট লেখা একটু ঝামেলার বটে— সুতরাং এখানে ছোট্ট একটি হ্যাক দেখানো হয়েছে যেটা কাজে লাগিয়ে AI দিয়েই প্রোডাক্টিভিটি কন্টেন্ট লিখতে পারবেন। 

এছাড়াও আপনি যদি পেইড পদ্ধতিতে শিখতে চান, তাহলে দু’টো পদ্ধতি শিখতে পারবেন।

  1. কিভাবে Koala tool ব্যবহার করতে পারবেন, Koala tool ব্যবহার করে কিভাবে আপনি ইনফর্মেটিভ এবং প্রোডাক্টিভিটি আর্টিকেল লিখতে পারবেন, সবকিছুর সেটিংস কিভাবে চেঞ্জ করতে পারবেন এগুলো দেখানো হয়েছে।
  2. চ্যাট চ্যাটজিপিতে প্রিমিয়াম ভার্সন টা ব্যবহার করে কিভাবে আপনি কন্টেন্ট লিখতে পারবেন, ইনফরমেটিভ এবং প্রোডাক্টিভিটি আর্টিক্যাল লিখতে পারবেন— এগুলো দেখানো হয়েছে।  

এছাড়া ও কিছু টিপস এন্ড ট্রিকস দেখানো হয়েছে যেগুলো প্রত্যেকটা ব্লগারেরই জানা উচিত। এভাবে AI রিলেটেড আট-নয়টা লেসন যুক্ত করা হয়েছে।

এছাড়াও অতিরিক্ত দু’টো লেসন অ্যাড করা হয়েছে, যেগুলো আমাদের স্টুডেন্টদের অনুরোধে দেয়া হয়েছে। 

এর একটা ভিডিয়োর টপিক হলো— 

যেহেতু, দুই ধরনের রাইটার হওয়া সম্ভব— একটা হলো- নিশ ফোকাস রাইটার এবং আরেকটা হলো- ভার্সিটাল রাইটার।  

নিশ ফোকাস রাইটার হলো — যিনি স্পেসিফিক নিশ গুলোর উপরে কন্টেন্ট দিয়ে থাকেন।

আর ভার্সিটাল রাইটার হলো—  যিনি যা পান তা-ই নিয়ে লেখা শুরু করে দেন। 

এই দু’টো অপশন কেমন হয়, আপনার কোনটা সিলেক্ট করা উচিত — এগুলো নিয়ে কথা বলা হয়েছে নতুন লেসনে।

 আরেকটা ভিডিয়োর ব্যাপার যে, আপনি একটা স্পেসিফিক আর্টিকেল লিখলেন কিন্তু ওটার পারফরম্যান্স কিভাবে মেজারমেন্ট কিভাবে করবেন— এইসব ব্যাপার নিয়ে কিছু নতুন লেসন অ্যাড করা হয়েছে।

টপ ফিচার্স গুলো তো দেখা হলো, আসুন বিস্তারিত জানি

এই কোর্সে মূলত কী কী আছে, কী কী শিখতে পারবেন এবং কী কী জানতে পারবেন।

প্রথম প্রশ্ন হলো— এই কোর্সটা কাদের জন্য? 

এই কোর্সটা তাদের জন্য যারা ফ্রিল্যান্সিং রাইটার হিসেবে নিজেদের ক্যারিয়ার গড়তে চায় অথবা নিজের সাইটের জন্য কনটেন্ট লিখতে চায়। এই দুই ক্যাটাগরির মানুষের জন্য মূলত আমার এই কনটেন্ট রাইটিং কোর্স!

আমার কন্টেন্ট রাইটিং কোর্সটা কেন কিনবেন?

কিছু স্পেসেফিক কারণে আমি দাবি করতে পারি যে, আমার কোর্সটা অন্যান্য কিছু স্পেসিফিক কোর্স থেকে একটু আলাদা। 

কিন্তু কেন?  কি এমন ফিচার্স রয়েছে আমার এই কোর্সে?

এই কোর্সের যেসব টপ লেভেল ফিচার্স রয়েছে তা হলো—

  • একদম শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আর্টিকেল লিখে দেখানো হয়েছে।
  • আর্টিকেল লেখা শেষ হবার পরে কিভাবে WordPress এ গিয়ে পাবলিশ করবেন, কিভাবে ফরমেটিং করবেন তা-ও দেখানো হয়েছে।
  • এছাড়াও কোর্সে আপনার জন্য অ্যাসাইনমেন্ট আছে। আপনি যে শুধু ভিডিয়ো দেখেই শিখে ফেলবেন তা-না  বরং আপনার জন্য এখানে এসাইনমেন্ট থাকবে। 

এসাইনমেন্ট গুলো জমা দিতে হবে, এরপর আপনার এসাইনমেন্টের আর্টিকেলটা দেখা হবে। তাতে কোনো ভুল থাকলে সেগুলো পয়েন্ট করা হবে এবং আপনার আর্টিকেলটা আবার আপনাকে পাঠানো হবে যাতে আপনি আপনার ভুলগুলো শোধরাতে পারেন।

  • আমি মুনতাসির রহমান, ইন্সট্রাক্টর। এই কোর্স করা কালীন আপনি আমার সাথে কন্টাক্টও করতে পারবেন যেকোনো প্রয়োজনে।  যেহেতু সবসময় ফোনে এভেইলেবল থাকি না, কিন্তু আপনি আমার সাথে হোয়াটসঅ্যাপে যেকোনো সময় টেক্সট করে কন্টাক্ট করতে পারবেন।
  • একটা আলাদা মডিউল রাখা হয়েছে, যেখানে দেখানো হবে যে- কনটেন্ট রাইটিং শেখার পরে একজন স্কিলড রাইটার হবার পরে কিভাবে আপনি আপনার ক্লায়েন্ট খুঁজে পেতে পারেন। এটার ইন্টারন্যাশনাল এবং ন্যাশনাল দু’টো পদ্ধতিই এই কোর্সে আপনাকে দেখানো হয়েছে।
  • ক্লায়েন্ট খুঁজে পাওয়ার জন্য যে জিনিসটা সবচেয়ে বেশি সাহায্য করে সেটি হলো- একটি প্রফেশনাল পোর্টফলিও ক্রিয়েট করা। সুতরাং এই পোর্টফোলিও ক্রিয়েট করার ব্যাপারটা ফ্রি এবং পেইড দু’টো পদ্ধতিতেই এই কোর্সে দেখানো হয়েছে।
  • এছাড়াও আপনি যদি পুরো কোর্সটা শেষ করেন তাহলে আপনাকে একটা সার্টিফিকেট দেয়া হবে।

এগুলো হলো টপ লেভেল ফিচার্স। এখন আমরা আরেকটু গভীরে যাবো। আরো কিছু বলার মত নজর কাড়া ফিচার্স রয়েছে। যেমন –

  • আমাদের নিজস্ব কমিউনিটি রয়েছে। 
  • আর এই কোর্সটাতে একদম লাইফটাইম অ্যাক্সেস পাবেন। আপনার কাছ থেকে কখনো নিয়ে নেয়া হবে না। আপনি সারা জীবন এটি ব্যবহার করতে পারবেন।

তবে একটা গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হলো- বলা যায় এটা একটা সতর্কতা যে, আপনি যদি ইংরেজিতে ভালো না হোন তাহলে আপনার এই কোর্সটা কেনার প্রয়োজন নেই।

কারণ আপনি যদি ইংরেজিতে ভালো না হোন, তাহলে আমি আপনাকে কোনভাবেই হেল্প করতে পারবো না। আপনি কিছুই শিখতে পারবেন না।

আরেকটা ব্যাপার হলো, আপনার যদি কোর্সটা কেনার পরে ভালো না লাগে, তাহলে আপনি আমাকে ই-মেইল করতে পারেন। আপনার কোর্সটা ভালো না লাগলে আপনাকে সম্পূর্ণ টাকা ফেরত দেয়া হবে। 

আমার কন্টেন্ট রাইটিং কোর্সের সিলেবাসে কী কী আছে- চলুন দেখি

introduction :

শুরুতেই রয়েছে ইন্ট্রোডাকশন। 

MS Word: 

আমরা মূলত MS Word দিয়ে আর্টিকেল লিখবো। আপনি চাইলে google doc ও ব্যবহার করতে পারেন। আসলে এই লেসনটা মূলত একদম বিগিনারদের জন্য। যারা একদম শুরুতে রয়েছেন, যারা Ms word সম্পর্কে জানেন না তাদের জন্য। 

এখানে দেখানো হবে Ms word এর কোন কোন টুলগুলা ব্যবহার করা হয়, কোন কোন ফরম্যাট ব্যবহার করা হয় ইত্যাদি- সবকিছু।

On Page SEO :

On Page SEO এর ব্যাপারটা হলো- এটা অনেক বড় একটা টপিক। সুতরাং এই লেকচারে On Page SEO এর সবকিছু দেখানো হয়নি। শুধুমাত্র আর্টিকেলে যেসব জিনিস গুলো কাজে লাগবে সেগুলোই দেখানো হয়েছে।

Copyscape & Grammarly:

আর্টিকেল লেখার ক্ষেত্রে আমরা এই দু’টো টুল ব্যবহার করবো— Copyscape এবং grammarly। 

Copyscape দিয়ে আমরা প্লেজারিজমটা চেক করি অর্থাৎ আপনার লেখা আর্টিকেল এ  অন্য কোনো আর্টিকেলের কপি অংশ আছে কি-না তা চেক করা হয় এটা দিয়ে। এটা একটা প্রিমিয়াম টুল। এটা কিভাবে ব্যবহার করতে হয় তা-ও দেখানো হবে।

আর গ্রামারলি দিয়ে মূলত আর্টিকেলের গ্রামাটিকাল ভুল, ছোটোখাটো ভুল, টাইপিং মিসটেক —  এগুলো দেখা হয়। এই টুলটার ব্যবহার পদ্ধতি ও দেখানো হবে এই লেসনে। এই টুলটার ফ্রি এবং প্রিমিয়াম দুটো ভার্সন আছে। ব্যবহার করতে পারলে ফ্রি ভার্সনই যথেষ্ট। তবে আপনি চাইলে প্রিমিয়ামটাও ব্যবহার করতে পারেন। 

Different Types Of Articles :

যেই টাইপের আর্টিকেল গুলো নিয়ে আপনাকে জানতে হবে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে কাজ করার জন্য সেই আর্টিকেল গুলো নিয়ে এই লেসনে কথা বলা হয়েছে।

Headline :

একটা পুরো সেকশনই রয়েছে শুধুমাত্র হেডলাইন নিয়ে। আপনার আর্টিকেলের হেডলাইনটা কেমন হওয়া উচিত, সেটা এই লেসনে আলোচনা করা হয়েছে।

কারণ আপনার হেডলাইন যদি যেনতেন রকমের হয়, কেউ কিন্তু আপনার আর্টিকেলটা ধরবেও না, পড়েও দেখবে না। দেখেও না দেখার ভান করে চলে যাবে। সুতরাং হেডলাইন যাতে আকর্ষণীয় করতে পারেন, সেজন্য কিভাবে আকর্ষনীয় হেডলাইন একটা লিখবেন সেগুলো সম্পূর্ণ আলোচনা করা হয়েছে। একই সাথে ভালো হেডলাইন লেখার একটা টিটশিট আপনাকে দেয়া হবে।

Live Article :

এ লেসনে লাইভ আর্টিকেল দেখানো হয়েছে। একদম শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত একটা আর্টিকেল আপনাকে লিখে দেখানো হবে। পাশাপাশি ফার্স্ট প্যারাগ্রাফটা কেমন হবে, এটাও খুব সুন্দর ভাবে দেখানো হয়েছে। 

এছাড়া অবশ্যই একটা ইনফর্মেটিভ আর্টিকেল লিখে দেখানো হয়েছে, একটা প্রোডাক্টিভিটি আর্টিকেল লিখে দেখানো হয়েছে। এগুলো ছাড়াও আরো একটা ইনফর্মেটিভ আর্টিকেল লিখে দেখানো হয়েছে যেটা রিসেন্টলি আপডেটেড।

WordPress দিয়ে আর্টিকেল ফরমেট করা:

এই সেকশনে দেয়া আছে যে, WordPress দিয়ে কিভাবে আপনি আপনার আর্টিকেলটা ফরমেট করবেন এবং পাবলিশ করবেন— এ সম্পর্কে সম্পূর্ণ আলোচনা।  

সিঙ্গেল প্রোডাক্ট রিভিউ, মানি আর্টিকেল, ইনফরমেটিভ আর্টিকেল— এগুলো কিভাবে সুন্দর করে ফরমেট করতে হয় সবকিছু দেখানো হয়েছে।

এছাড়া আপনি যদি ক্লাসিক ফরমেট ব্যবহার না করে গুটেনবার্গ ব্যবহার করেন ( যারা ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করেন তারা এ ব্যাপার গুলো জানবেন)  সে ক্ষেত্রে গুটেনবার্গে কিভাবে ভালো করে ফরমেট করা যায় সেগুলো দেখানো হয়েছে।

Tips:

এই সেকশনে কিছু টিপস রাখা হয়েছে ,  যেগুলো প্রফেশনাল রাইটাররা ফলো করে থাকে। এই টিপসগুলো যদি আপনিও ফলো করে থাকেন তাহলে আপনার রাইটিং স্কিল আরো অনেক বাড়বে।

Snippet Optimization :

এই লেসনটা SEO এর জন্য জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা সেকশন। বলা যেতে পারে, এটাই একটা গুরুত্বপূর্ণ কারণ যেটা আমার কোর্সটাকে অন্য দশটা কোর্স থেকে আলাদা করে তুলেছে।

Snippet Optimization হলো On Page SEO এর অনেক বড় একটা পার্ট। আপনারা যদি google এ কিছু সার্চ করেন, তাহলে দেখবেন আপনার সার্চকৃত প্রশ্নের প্রথম রেজাল্টে একটা ওয়েবসাইটের লেখা খুব বড় করে দেখায়, এরপরে বাকি রেজাল্ট গুলো আসে। 

ওই যে শুরুতে রেজাল্টটা আসে এবং ওটা যে বড় করে দেখায়— ওই ব্যাপারটাকে বলা হয় Snippet। এটা পেতে হলে আপনার আর্টিকেলটাক কিভাবে অপটিমাইজ করতে হবে এ সম্পর্কে বিস্তারিত বলা হয়েছে এই সেকশনে। 

Assignment :

এখানে আপনাকে একটা টপিক দেয়া হবে, যেটা নিয়ে আপনার আর্টিকেল লিখতে হবে। আপনি আর্টিকেলটা জমা দিবেন এবং আপনার ভুল গুলো ধরে আপনাকে একটা ফিডব্যাক দেয়া হবে। এটা আপনার রাইটিং স্কিল বাড়াতে সাহায্য করবে।

Latest Section : Content Writing with AI:

এই সেকশনটা এবছর করা হয়েছে। এ আইডি আপনি কিভাবে আর্টিকেল লিখবেন এটা নিয়ে এই পুরো সেকশনটা। সাজানো হয়েছে দুটো পদ্ধতি শেখানোর মাধ্যমে একটা হল koala tool দিয়ে ( koala হলো একটি স্পেশালাইজড কনটেন্ট রাইটিং টুল )  আর একটা হল চ্যাট জিপিটি দিয়ে কিভাবে কনটেন্ট লেখা যায়। 

চ্যাটজিপিটি এর ফ্রি এবং পেইড দুটো ভার্সন দিয়েই কিভাবে ইনফরমেটিভ এবং প্রোডাক্টিভিটি আর্টিকেল লেখা যায় এই সবকিছুই দেখানো হয়েছে।

Portfolio Create :

আপনি কতটা প্রফেশনাল তার মাপকাঠি অনেকটাই বহন করে আপনার সুন্দর প্রোফেশনাল একটা পোর্টফোলিও। এই পোর্টফোলিও অনেক ক্ষেত্রে বিগিনাররা নিজে নিজে তৈরি করতে পারে না। 

সেজন্য আমাদের এখানে একটি সেকশন রয়েছে, যেখানে আপনাদের শেখানো হবে আপনি কিভাবে নিজের একটা সুন্দর পোর্টফোলিও ক্রিয়েট করতে পারবেন। আকর্ষণীয় পোর্টফলিও, যা দেখিয়ে খুব সহজেই ক্লায়েন্ট শিকার করতে পারবেন।

কীভাবে ক্লায়েন্ট খুঁজে পাবেন?

এত কিছু শিখলেন, নিজে একজন স্কিল্ড কন্টেন্ট রাইটার হয়ে গেলেন কিন্তু আপনি তো তা-ও বিগিনার।  কেউ তো আপনাকে চেনে না। শুরুতেই কি আপনাকে মানুষজন কাজ দেবে? দিলে কেনই বা দেবে? অথবা মানুষজন তো বিগিনার হিসেবে আপনাকে ঠকাতেও পারে। 

এই সব কিছু মেইন্টেইন করে কিভাবে আপনি ক্লায়েন্ট খুঁজে পাবেন এবং ধোকার শিকার হবেন না —এই সব কিছু এই সেকশনে আলোচনা করা হয়েছে।

আর্টিকেল রিভিউ সেকশন:

আমাকে অনেক সময় অনেকেই তাদের আর্টিকেল চেক করতে দেয়। আমার স্টুডেন্টদেরকেও সেই সব আর্টিকেলের ভুল গুলো দেখানো হয়। মানুষ কোথায় কোথায়  ভুল করে, কোন কাজ গুলো করা উচিত ছিলো, কোন গুলো করা উচিত হয়নি — এই ব্যাপার গুলো দেখানো হয়, যাতে স্টুডেন্টরা এই সব মিসটেক থেকে বেঁচে থাকতে পারে। 

রিকোয়েস্টেড ভিডিয়ো:

এই সেকশনে এমন এমন ভিডিও থাকে যেগুলো স্টুডেন্টরা সাধারণত নিজেরা রিকোয়েস্ট করে থাকে। অর্থাৎ ওরা নিজে থেকে কিছু টপিক সম্পর্কে জানতে চায় তার উপরে ভিডিও দেয়া হয়।

এক্ষেত্রে র‌্যান্ডম কোনো টপিক নিয়ে আপনিও যদি ভিডিয়ো রাখার রিকোয়েস্ট করেন এবং এরপরে আমি যদি মনে করি যে, ওই টপিকটা আসলেই আমার কোর্সে থাকা দরকার — তাহলে আমি সেই টপিকের উপরও ভিডিও করে এখানে রাখবো। 

আপাতত: এখানে দুই ধরনের ভিডিও রয়েছে। 

একটা হলো, কিভাবে নিজের আর্টিকেলের পারফরম্যান্স মেজারমেন্ট করা যায়। 

দুই নাম্বারটা হলো, নিশ ফোকাস রাইটার এবং ভার্সিটাল রাইটার — এই দুই প্রকার রাইটারের মধ্যে কোনটার কি কাজ এবং কোনটা হওয়া উচিত। এই দু’টো টপিকের ওপর ভিডিয়ো দেয়া আছে। 

এই হলো আমাদের ফুল লেসন। এর পরে আমাদের রিসোর্স এবং চিটশিট আছে। এই সব গুলো যদি আপনি শেষ করতে পারেন, তাহলে সবশেষে আপনাকে একটা সার্টিফিকেট দেয়া হবে।

কন্টেন্ট রাইটিং কোর্সের ডিউরেশন, পেমেন্ট এবং ইত্যাদি

যেহেতু কোর্সটা প্রতি বছরেই আপডেট হয় এবং এ বছরও কিছু লেসন এক্সট্রা যুক্ত হয়েছে সেহেতু এ বছরের কোর্সের ডিউরেশন প্রায় 11 ঘণ্টার মতো। যেখানে 44 টার মত লেসন রয়েছে। যে কারণে আপনি আর কোর্সটা আগের দামে পাবেন না, কোর্সটা কিনতে আরেকটু বেশি পয়সা খরচ করতে হবে।

কোর্সটা কেনার জন্য—

  • contentspartan.com ওয়েবসাইটে যান।
  • এরপর Enroll লেখা অপশনে ক্লিক করুন। 
  • Purchase অপশনে ক্লিক করুন। 
  • এরপরই আপনি কোর্সটা কিনতে পারবেন। 

একটা বিশেষ ব্যাপার হলো— contentspartan.com এ ঢোকার ওপর ওপরে ডিসকাউন্ট কোড শো করলে, আপনি কুপন কোড ব্যবহার করার মাধ্যমে একটা ডিসকাউন্ট পাবেন।  কোডটি হলো- ” spartan “।  এই কোডটা ব্যবহার করে ডিসকাউন্ট পাবার সময়সীমা খুবই সীমিত। এজন্য আজই কিনে ফেলুন কন্টেন্ট রাইটিং কোর্সটি।

এই কুপন কোড টা কপি করে Purchase অপশনে ক্লিক করার পরে যে পেজটা আসবে, সেখানে কুপন কোড দেয়ার একটা অপশন থাকবে। সেখানে দিয়ে দিন। তাহলেই আপনি কিছু টাকা ডিসকাউন্ট পাবেন।

পেমেন্ট আপনি যেকোনো মাধ্যমে করতে পারেন। আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বিকাশ অথবা যে কোন কিছু!

কোর্সটা কিভাবে শুরু করবেন?

লিংকে গিয়ে কোর্সটি কিনে ফেলুন এরপর পেমেন্ট করার পর কোর্সের ভেতরে ঢুকলে একটা কোর্স ড্যাশবোর্ড দেখতে পারবেন সেখানে সবগুলো লেসন সুন্দর করে সাজানো আছে আপনার যেখান থেকে খুশি আপনি সেখান থেকে শুরু করতে পারেন।

Similar Posts