ব্লগিংয়ের ফিউচার কী শেষ?
একটা দুঃখ ভারাক্রান্ত মন নিয়ে বলতে হচ্ছে, সেপ্টেম্বর 2023 তে গুগলের Helpful content update একটি ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে। যে আপডেটের কারণে প্রচুর মানুষের ওয়েবসাইট ধরা খেয়েছে। হতে পারে এর মধ্যে আপনার ওয়েবসাইটটিও আছে।
এই আপডেটটাকে ২০১২ সালের আপডেটের সাথে তুলনা করা যায়। তখন হয়েছিল কী, নদী যেমন তার স্রোত চেঞ্জ করে ফেলে, গুগলের SEO ও তেমন তার স্রোত চেঞ্জ করে ফেলেছিল।
ওই আপডেটের পর হাজার হাজার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং নতুন করে নতুন সাইট নিয়ে আগানো শুরু করে। ঠিক তেমনি ওই আপডেট এর থেকেও বেশি একটা ধাক্কা দিয়েছে সেপ্টেম্বর ২০২৩ এর হেল্পফুল কনটেন্ট আপডেট। এটা একদম ডেমোক্রিটাইস করে দিয়েছে সবকিছু।
একদম বড় বড় ব্লগারদের ওয়েবসাইটকেও বড়সড় ধাক্কা দিয়েছে এটা। একদম যারা 100,000 ডলারের উপর ইনকাম করে মান্থলি, তাদের ওয়েবসাইটেরও পর্যন্ত বিরাট ক্ষতি করে ফেলেছে। বহু মানুষের 25% থেকে 45% পর্যন্ত ট্রাফিক নেমে গিয়েছে। আমার নিজের ওয়েবসাইটেরও বেশ ক্ষতি হয়েছে। অনেক ট্রাফিক নেমে গিয়েছে।
আপনারও যদি এমন হয়ে থাকে, তাহলে কিছু করার নেই বা কিছু বলারও নেই। তবে পরবর্তী পদক্ষেপ কী হতে পারে বা এখন কি করা যেতে পারে সেই উপায় কিছুটা হলেও রয়েছে।
আচ্ছা, তাহলে কী ব্লগিং এর ফিউচার শেষ? ব্লগিংয়ের দুনিয়া কি ধ্বংস হয়ে গেল?
ব্লগিংয়ের দুনিয়ার শেষ কি-না তা একদম বলা যাচ্ছে না। তবে এটা বলা যাচ্ছে যে, হাল ছাড়া যাবে না। কাজ চালিয়ে যেতে হবে। কিন্তু কিছু কিছু জিনিসের পরিবর্তন আনতে হবে। কী কী পরিবর্তন আসতে পারে?
গুগল অ্যানালিটিক্স চেক করা ছেড়ে দেয়া:
যত গুগল অ্যানালিটিক্স চেক করবেন তত মন খারাপ হবে এবং ডিমটিভেটেড হয়ে যাবেন। এতে আপনার কাজের উপর অনেক খারাপ প্রভাব পড়বে। যদি আপনার ওয়েবসাইট ধরা খেয়ে থাকে তাহলে বারবার চেক করে কোন লাভ নেই। যেটা হবার সেটা হবেই। কিন্তু আপনি যদি বারবার চেক করেন, সেটা আপনার কাজের উপর প্রভাব ফেলবে। এক্ষেত্রে আপনি মাসখানেক পরে একবার Google analytics চেক করতে পারেন।
পুরাতন কনটেন্ট আপডেট করা:
নতুন কন্টেন্ট অনেক গুলো দেয়ার থেকেও পুরাতন কন্টেন্ট নিয়মিত আপডেট করাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা কাজ। পুরাতন কন্টেন্ট আপডেট করতে গিয়ে যে নতুন কনটেন্ট দেয়া ছেড়ে দিবেন, ব্যাপারটা তা না।
কিন্তু, চেষ্টা করবেন প্রত্যেকদিন অন্তত একটা করে পুরাতন কন্টেন্ট আপডেট করতে। প্রতিদিন নতুন কন্টেন্ট না দিলেও চলে, কিন্তু প্রত্যেকদিন আপনার একটা করে পুরাতন কনটেন্ট আপডেট করা উচিত। ব্যাপারটা এতটাই গুরুত্বপূর্ণ।
পুরাতন কন্টেন্ট আপডেট করলেই কি ট্রাফিকের পরিমাণ বাড়বে? — এর উত্তরটা বলা যাচ্ছে না। তবে বড় বড় কমিউনিটির লোকজন এটা করছে।
আপনার ওয়েবসাইট যদি বহু বছর আগের হয়ে থাকে, তাহলে প্রথমদিকে আপনি যে কোয়ালিটির কন্টেন্ট দিয়েছেন, এখন অবশ্যই সেইম কোয়ালিটির কন্টেন্ট দিচ্ছেন না। অবশ্যই এখন আপনার মানের উন্নতি হয়েছে। গুগলের চাহিদাও বেড়েছে।
এজন্য উচিত পুরোনো কন্টেন্ট আপডেট করে এখনকার কোয়ালিটিতে নিয়ে আসা। যাতে পুরোনো কন্টেন্টটাও সময়ের সাথে খাপ খাওয়াতে পারে। কন্টেন্ট আপডেট করা নিয়ে Writers motion ইউটিউব চ্যানেলে বিস্তারিত ভিডিও রয়েছে চাইলে দেখে নিতে পারেন!
মনিটাইজেশন এর দিকে মনোযোগী হওয়া:
আপনার মনিটাইজেশনের দিকে মনোযোগী হতে হবে, মনেটাইজেশন ডাইভারসিফিকেশন এর দিকে মনযোগী হতে হবে। ধরুন, আপনার ওয়েবসাইট আগে ৫০,০০০ পেজ ভিউ পেতো এবং এই ৫০,০০০ পেজ ভিউয়ের জন্য শুধুমাত্র ডিসপ্লে অ্যাড থেকে ২,০০০ ডলার ইনকাম করতো।
কিন্তু, আপডেটের পর আপনার ওয়েবসাইটের ট্রাফিক এসে দাঁড়িয়েছে ২৫,০০০ পেজ ভিউতে। অবশ্যই এখন আপনার ডিসপ্লে অ্যাড থেকেও ইনকামের পরিমাণটা কমে যাবে। কমে হয়তো ১,০০০ ডলারের কাছাকাছি চলে আসবে।
কিন্তু, আপনার এখন টার্গেট করতে হবে কিভাবে ২৫,০০০ পেইজ ভিউ কে কাজে লাগিয়েই ১০০০ ডলারেরও বেশি ইনকাম করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে আগে যেমন শুধু ডিসপ্লে অ্যাডের উপরে নির্ভরশীল ছিলেন, এখন আর সেটা করা যাবে না।
এখন আপনার মনিটাইজেশন টেকনিকের অপারচ্যুনিটি বাড়াতে হবে। আপনাকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর দিকে ঝুকতে হবে। এর মানে এই না যে শুধু amazon এর অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা। অ্যামাজন ছাড়াও আরো অনেক সাইটের এফিলিয়েট মার্কেটিং করা যায়।
শুধুমাত্র বেস্ট প্রোডাক্ট মার্কেটিং না করে, যে এফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে আপনি ভালো কিছু করতে পারবেন, সেটা করবেন। এক্ষেত্রে যে প্রোডাক্ট আপনার হাতে আসতে পারবে তেমন প্রোডাক্টটা রিভিউ করবেন, তেমন প্রোডাক্টের মার্কেটিং করবেন।
অর্থাৎ যেটা আপনি নিজে কিনে ব্যবহার করতে পারবেন বা নিজে ব্যবহার করেছেন এমন প্রোডাক্টের অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করবেন। যদি এমন হয় যে, প্রোডাক্ট হাতে পাওয়া মুশকিল, এক্ষেত্রে চেষ্টা করবেন ডিজিটাল প্রোডাক্টের মার্কেটিং করতে। যেমন বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার রয়েছে।
সুতরাং, যেভাবেই হোক না কেন চিন্তা করুন কিভাবে আপনি আসলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর দিকে যোগ দিতে পারেন এবং একদম সলিড এফিলিয়েট মার্কেটিং এর থেকে যোগ দিতে পারেন।
শুধুমাত্র গুগলের উপর নির্ভরশীল না হওয়া:
এখন আর শুধুমাত্র গুগলের উপর নির্ভরশীল হওয়াটা উচিত না। কারণ, গুগল অনেক বছর ধরে ট্রাফিক দিয়ে আসছে। কিন্তু এখন সেই দরজাটা আস্তে আস্তে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।
এখন আপনাকে সেকেন্ড একটা ট্রাফিক সোর্সের দরজা খুলতে হবে। যেখান থেকে আপনার অল্টারনেটিভ ট্রাফিক আসবে। এক্ষেত্রে পিন্টারেস্ট একটা ভালো ট্রাফিক সোর্স হতে পারে।
এখানে একটা ভালো অ্যাকাউন্ট গ্রো করতে পারলে, আপনার অনেক ট্রাফিক আসা সম্ভব। কিন্তু পিন্টারেস্টের একটা সমস্যা হলো, সব ধরনের নিশ pinterest এর জন্য উপযোগী না। পিন্টারেস্ট মূলত ভিজ্যুয়াল নিশের জন্য ভালো কাজ করে। যেমন- হোম ডেকরেশন, ফুড কুকিং ইত্যাদি।
অর্থাৎ পিন্টারেস্টে মেয়েলি নিশ গুলা ভালো কাজ করে। কারণ পিন্টারেস্টের অধিকাংশ ইউজারই ফিমেল। যদি আপনার নিশ পিন্টারেস্ট ফ্রেন্ডলি না হয় তাহলে অন্য যে কোন সোশ্যাল মিডিয়ায় অ্যাকটিভ হতে পারেন।এক্ষেত্রে হতে পারে ইনস্টাগ্রাম, ফেইসবুক, টুইটার, বা tiktok সহ যে কোনো কিছু।
কিন্তু, যা-ই হোক না কেন আপনার সেকেন্ড একটা ট্রাফিক সোর্সের দিকে নজর দিতেই হবে সেকেন্ড ট্রাফিক সোর্স হিসেবে টিকটক ইনস্টাগ্রাম তেমন একটা ভালো না। কারণ এখানে সরাসরি লিংক শেয়ার করা যায় না। কিন্তু পিন্টারেস্ট youtube এ আপনি আপনার আর্টিকেলের লিংকটাও সরাসরি শেয়ার করতে পারবেন।
টপিক্যাল অথরিটির দিকে মনোযোগী হওয়া:
টপিক্যাল অথরিটি বলতে কী বোঝায়?
ধরুন আপনার একটা সাইকেলের ওয়েবসাইট আছে। এখন সাইকেল তো বিভিন্ন ধরনের হয়। যেমন মাউন্টেন্ট বাইকিং, রোড সাইকেল ইত্যাদি।
টপিক্যাল অথরিটি মেইনটেইন করতে গেলে আপনার লাগাতার প্রত্যেকটা সাইকেলের জন্য জগাখিচুড়ি করে কন্টেন্ট না দিয়ে প্রথমে মাউন্টেন্ট বাইকিং এর ওপরে ৫০ থেকে ৬০ টাকা আর্টিকেল দিয়ে এটা একদম কভার করতে হবে। তারপরে রোড সাইকেলের বেলায়ও একই কাজ করবেন। এভাবে অন্য কোন সাইকেল নিয়েও লিখবেন।
আবার, এভাবে আলাদা আলাদা করে প্রত্যেকটা সাইকেলের টপিক কভার করার পরেও আপনার প্রত্যেকটা সাইকেলের জন্য আবার ক্লাস্টারিং করতে হবে। এভাবে ওই ক্লাস্টার গুলোর অথরিটি বাড়াতে হবে।
ধরুন, মাউনটেন্ট বাইকিং এর উপর অনেক ধরনের ক্লাস্টার হতে পারে। এক্ষেত্রে কীওয়ার্ড রিসার্চের সময় আপনাকে চিন্তা করতে হবে যে এটার উপরে কি কি কীওয়ার্ড হতে পারে। এটার উপর কোনো টিউটোরিয়াল নেই। কিন্তু আপনার বুঝতে হবে, আপনার কম্পিটিটরদের দেখে শিখতে হবে, জানতে হবে, খোঁজ রাখতে হবে এবং রিসার্চ করতে হবে।
মাউন্টেন্ট বাইকিং এর ক্লাস্টারগুলো কি কি হতে পারে?
— একটা হতে পারে, মাউন্টেন বাইক এর মেইনটেন্যান্স। আবার আরেকটা হতে পারে, মাউন্টেন্ট বাইক বিগিনাররা কিভাবে চালাবে। আরেকটা হতে পারে, মাউন্টেনড বাইক কেনাবেচা সংক্রান্ত। এছাড়াও হতে পারে, মাউন্টেনড বাইক নিয়ে ট্যুর প্রিপারেশন কেমন হতে পারে।
এমন বহু ক্লাস্টার হয়। এই ক্লাসটার গুলো আপনাকে সবগুলো কভার করতে হবে। এজন্য যতগুলো আর্টিকেল দেয়া লাগবে, আপনি ততগুলো আর্টিকেল দেবেন।
সিরিয়ালি বললে— ধরুন, আপনার একটা সাইকেলের ওয়েবসাইট রয়েছে। এখন আপনি ঠিক করলেন, পাঁচটা সাইকেল নিয়ে ওই ওয়েবসাইটে লিখবেন। প্রথমে সিলেক্ট করলেন, মাউন্টেন্ট বাইক।
এখন মাউন্টেন্ট বাইকের মধ্যে আপনি আবার অনেকগুলো ক্লাস্টার বের করলেন। এই ক্লাসটার গুলোর মধ্যে আবার একটা ক্লাস্টার সিলেক্ট করলেন— মাউন্টেন্ট বাইকের মেইনটেনেন্স।
এখন এই মাউনটেন্ট বাইকের মেন্টেনেন্স সম্পূর্ণ কভার করতে যতগুলো আর্টিকেল দেয়া লাগবে, আপনি ততগুলো আর্টিকেলই দেবেন, একটাও মিস করা যাবেনা।
এটা কভার করার পরে আরেকটা ক্লাস্টারে যাবেন, এর আগে না। এরপরে মাউন্টেন্ট বাইকের যত গুলো ক্লাস্টার হয়, সবগুলো এভাবে কমপ্লিট করবেন।
যখন মাউন্টেন বাইকের উপর দুই থেকে তিন’শ আর্টিকেল দেয়া হয়ে যাবে, মাউনটেন্ট বাইকটা মোটামুটি আপনার সম্পূর্ণ কভার হয়ে যাবে তখন আপনি অন্য আরেকটা সাইকেল ধরবেন। হতে পারে আপনি রোড সাইকেল ধরলেন।
রোড সাইকেলটাও মাউন্টেন্ট বাইকের মত সম্পূর্ণ কভার করে তারপরে আপনি অন্য আরেকটা সাইকেলে যাবেন। অর্থাৎ কোনোভাবেই ফাঁকা রেখে যাওয়া যাবে না কোনো কিছু।
Google বর্তমান আপডেটে একটা কাজ করছে। যেটা হলো নিশ সাইট গুলোকে র্যাঙ্ক ডাউন করে ওই সব সাইটগুলোকে র্যঙ্কটা করছে যেগুলো UGC দিয়ে চলে। UGC এর ফুলফর্ম হলো- User generated content। এগুলোর প্ল্যাটফর্ম হলো- Reddit, Quora, Pinterest ইত্যাদি।
তাই আপনার উচিত UGC প্লাটফর্ম গুলোতে একাউন্ট খুলে নিজের প্রোফাইল গ্রো করা, নিজের এক্সপেরিয়েন্স শেয়ার করা। Quora তে আপনার নিজের নিশের উপর যতগুলো কোশ্চেন আসবে, আপনি সবগুলো কোশ্চেনের উত্তর দেয়ার চেষ্টা করবেন।
Reddit এ আপনার নিশের উপর সব গুলো সাবরেডিটে জয়েন করার চেষ্টা করবেন। সেখানে প্রতিদিন যতগুলো কোশ্চেন আসে সবগুলোর উত্তর দেয়ার চেষ্টা করবেন।
এভাবে Quora, Reddit এসব প্লাটফর্মে নিজের একটা প্রোফাইল গ্রো করুন, নিজেকে পরিচিত করে তুলুন। এখান থেকে অথরিটি গেইন করুন। এতে গুগল আপনাকে চিনবে যে, আপনি একজন এক্সপেরিয়েন্সড মানুষ। এজন্য google আপনার সাইটটাকে একটু আলাদা নজরেও দেখতে পারে। এমন আরো একটা ট্রাফিক সোর্স হতে পারে google news। যেটা নিয়ে এখনো এক্সপেরিমেন্ট চলছে, তাঔ বিস্তারিত কিছুই বলা যাচ্ছেনা।
Building EEAT:
E.E.A.T এর পূর্ণরূপ হলো- Expertise Experience Authoritativeness, Trustworthiness।
এটি নিয়ে Writers Motion ইউটিউব চ্যানেলে অনেক অনেক ভিডিও দেয়া আছে। আপনার লাগলে বিস্তারিত সেখান থেকে দেখে নিতে পারেন। কিন্তু এখানে শুধু বলব যে, আপনার আগে দেখতে হবে EEAR মেইনটেইন করার জন্য যে কাজগুলো করা দরকার সেগুলো আপনি করেছেন কি-না। যেমন—
- আপনার একটা Author Page আছে কি-না।
- সঠিক তথ্য দেয়া আছে কি-না। নিজের নাম-ঠিকানা ঠিকঠাক ব্যবহার করেছেন কি-না।
- নিজের ছবি দিয়েছেন কি-না।
- ফুটওয়ারে নাম, হেল্পলাইন,কন্টাক্ট নাম্বার ইত্যাদি সব কিছু ঠিকঠাক মতো দিয়েছেন কি-না।
- আরো দেখবেন যে, Author Page এ Person Schema ব্যবহার করেছেন কি-না।
- About Us পেইজে Organization Schema ব্যবহার করেছেন কি-না।
- এছাড়াও খেয়াল রাখবেন, One Page SEO বা Technical SEO এর যা যা মেনটেইন করা দরকার সবকিছু ঠিকঠাক মতো করেছেন কি-না।
- আপনার হোম পেজটা ইউজার ফ্রেন্ডলি কি-না।
এমন আরো অনেক কাজ, যেগুলো আপনারে অথেনটিক প্রমাণ করতে সাহায্য করে। এর সাথে উপরোক্ত কাজগুলো করলে মোটামুটি আশা করা যায় যে, পরবর্তী আপডেটের পরে আমরা আমাদের ট্রাফিক কিছুটা হলেও আবার ফেরত পেতে পারি। যদি আপনার সাইটটা ধরা খেয়ে থাকে তাহলে মন খারাপ করার কিছু নেই। মন খারাপ হওয়াটা যদিও স্বাভাবিক। এজন্য মন খারাপ এড়াতে শুরুতেই নিয়মিত Google Analytics চেক করা বাদ দিন। এরপরে বাকী কাজ গুলো ফলো করুন।