এই ৮টি কাজ করলে যেকোনো AI সাইটকে আপনি টেক্কা দিতে পারবেন! 

AI এর যুগে এটা সত্যিই চিন্তার বিষয় যে, যেখানে একটা মানুষ এখন AI ব্যবহার করে দিনে অনেকগুলো কন্টেন্ট লিখতে পারছে, এমনকি সে দিনে শত শত আর্টিকেলও লিখিয়ে নিচ্ছে, মাসে হাজারখানেক কনটেন্ট লেখাচ্ছে AI দিয়ে— এমন যুগে আপনি আপনার অথেন্টিক আর্টিকেল দিয়ে কীভাবে ওই সাইটটাকে টেক্কা দিতে পারবেন, আর এর জন্য কীই-বা করা যেতে পারে। 

এছাড়াও আপনার আরো দেখতে হবে যে, কীভাবে আপনি এমন AI প্রডিউসড সাইট গুলো থেকে নিজেকে রক্ষা করবেন, পাশাপাশি AI প্রডিউস সাইড গুলোর সাথে টেক্কা দেবেন।

বা গুগল যদি কখনো সিদ্ধান্ত নেয় যে AI Produced সাইটগুলোকে প্যারালাইজ করে ফেলবে, তখন কিভাবে গুগলের কাছে নিজের সাইটটাকে প্রমাণ করবেন যে, আপনি AI দিয়ে কোন আর্টিকেল লেখেন নি, বরং আপনার সাইটের সবগুলো আর্টিকেলই অথেন্টিক।

এই ব্যাপার গুলো কীভাবে করবেন, সেটা জানতে চাইলে আর্টিকেলটি আপনার জন্য। আপনার জন্য এখানে থাকবে মোট ৮ টা টিপস, যেগুলো ফলো করলে এরকম AI প্রডিউসড সাইটগুলো থেকে নিজের সাইটটাকে আলাদা করতে পারবেন। পাশাপাশি অমন AI প্রডিউসড সাইটের বেশি পরিমাণের আর্টিকেলের সাথে আপনি কম পরিমাণে আর্টিকেল দিয়েও টেকা দিতে পারবেন। 

1.কী-ওয়ার্ড রিসার্চ :

AI প্রডিউসড সাইড গুলোকে টেক্কা দিতে হলে প্রথমেই আপনাকে ভালোমতো কীওয়ার্ড রিসার্চ করতে হবে। কীওয়ার্ড রিসার্চকে সাইন্স এবং আর্টের কম্বিনেশন বলা যায়। এছাড়াও, ব্লগিং এর মূলমন্ত্রই হলো কিওয়ার্ড রিসার্চ!

আপনার কীওয়ার্ড রিসার্চ যদি ভালো না হয়, তাহলে আপনি যাকে দিয়েই কন্টেন্ট লেখান না কেন, হতে পারে আপনি দুনিয়ার সবচেয়ে ভালো রাইটারকে দিয়ে আর্টিকেল লেখালেন, কিন্তু তাতেও ভালো করতে পারবেন না। 

কারণ, আপনার হয়েছে গোড়ায় গলদ। আপনার কীওয়ার্ড রিসার্চই ভালোমতো হয়নি। আপনাকে কীওয়ার্ড রিসার্চ করা শিখতে হবে। এটা শেখার কোন শেষ নেই।  আপনি যত এটা নিয়ে ঘাটবেন তত শিখবেন।

এছাড়াও আপনি যদি বিগিনার হয়ে থাকেন, তাহলে আপনার জন্য Writers Motion এর একটা মাস্টার্স ক্লাস আছে কীওয়ার্ড রিসার্চের উপর, সেটা করে ফেলতে পারেন। সেখানে আপনি বিস্তারিত জানতে পারবেন কিভাবে কীওয়ার্ড রিসার্চ করতে হয়। 

2.E.E.A.T: 

EEAT এর পূর্নরূপ হচ্ছে — Expertise Experience Authoritativeness  TRustworthiness।  

এই চারটা জিনিস গুগল খেয়াল করে কোনো একটা সাইট এক্সপেরিয়েন্সড কি-না, বিশ্বাসযোগ্য কি-না এগুলো দেখার জন্য। 

এর মানে হলো- আপনাকে সাইটটা এমন ভাবে তৈরি করতে হবে, যেন আপনার সাইটটাকে দেখে মনে হয় এর পেছনে আসলেই কোন আসল মানুষ আছে। অর্থাৎ আপনার সাইটটাকে অথেনটিক প্রমাণ করতে হবে। 

কয়েক বছর আগেও এমন হতো যে, মানুষ ফেইক অথর দিয়ে রাখত, ফেইক ছবি দিয়ে রাখত, গুগল থেকে ছবি ডাউনলোড করে About, এ ব্যবহার করতো। যেটা এখন আর সম্ভব নয়, গুগল এটা পছন্দ করে না। 

এজন্য আপনাকে একদম নিজের নাম, নিজের ছবি, নিজের এক্সপেরিয়েন্স সবকিছু শেয়ার করতে হবে। আপনি আপনার ওয়েবসাইটে একটি ভালো About Us পেইজ রাখবেন, যেখানে আপনি আপনার ওয়েবসাইট নিয়ে কথা বলবেন।  

About Us পেইজ ছাড়াও আরও একটি পেইজ রাখবেন ” About Me ” নামের , যেখানে আপনি আপনাকে নিয়ে কথা বলবেন। 

এছাড়াও আপনার সাইটের নাম, ফোন নাম্বার, কন্টাক্ট, ঠিকানা, সবকিছু সাইটের ফুটওয়্যারে রাখবেন। আপনাী সাইটের লিগ্যাল পেইজ ঠিকঠাক আছে কি-না এটাও দেখবেন। 

EEAT সম্পর্কে বিস্তারিত আরো তথ্য জানতে দেখে ফেলুন এই ভিডিয়োটি!

3.একাধিক সোশ্যাল মিডিয়ায় সরব থাকা:

EEAT ঠিক রাখার পরে যেটা আপনাকে আরো গুরুত্ব দিয়ে করতে হবে, সেটা হলো এক বা একাধিক সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের ওয়েবসাইটটাকে সরব রাখা। 

অর্থাৎ যে কোন সোশ্যাল মিডিয়ায় আপনার ওয়েবসাইটের একটা ফলোয়ার পেইজ গ্রো করতে হবে। এখানে অনেক ধরনের সোশ্যাল মিডিয়া আছে।  যেমন Facebook, YouTube,  twitter, pinterest, instagram যে কোনো কিছু। 

সবগুলোতেই যে আপনার একই সাথে ওয়েবসাইটের ফলোয়ার পেজ থাকতে হবে তা কিন্তু না। যেকোনো একটা দিয়েই আপনি শুরু করতে পারেন।  হতে পারে youtube অথবা facebook অথবা Pinterest বা যেকোনো একটা। 

যদি আপনার নিশটা ভিজ্যুয়াল হয় অর্থাৎ ফ্যাশন, ফটোগ্রাফ, মডেলিং, ফিমেল কসমেটিক্স, মেইক মানি ইত্যাদি টাইপের হয় — এক্ষেত্রে পিন্টারেস্ট খুবই ভালো কাজ করে। 

সুতরাং এইসব নিশের ওপর কাজ করলে, আপনি পিন্টারেস্টে আপনার ওয়েবসাইটের একটা ফলোয়ার পেজ খুলতে পারেন।

এছাড়া, যে কোনো নিশের জন্য ইউটিউব একটা ভালো মাধ্যম এবং একটা সেকেন্ড Asset হতে পারে ইনকামের জন্য। 

এমন একাধিক সোশ্যাল মিডিয়ায় সরব থাকলে হবে কি, আপনি সবার থেকে আলাদা থাকবেন। কারণ, অনেকেই এই কাজগুলো করবে না বা করছে না। 

এটা যদি আপনি ভালো ভাবে করতে পারেন তাহলে আপনার ৮০% প্রতিদ্বন্দী থেকে অনেকটা এগিয়ে থাকতে পারবেন। 

সুতরাং আপনি যদি ভিডিওতে ভালো হন, তাহলে আপনি ইউটিউবে আসতে পারেন, পিন্টারেস্ট আসতে পারেন। 

এছাড়াও আপনার নিশ যদি তেমন একটা ভিজ্যুয়াল না হয় তাহলে আপনি ফেসবুকেও ট্রাই করতে পারেন। শোনা যাচ্ছে ফেসবুকে ব্লগ মার্কেটিং করে অনেকেই ট্রাফিক পাচ্ছে।

4. ভালো টাইটেল লেখা :

কীওয়ার্ডের মত ভালো টাইটেল লেখাও একটা আর্ট। এখানে সাইন্সের পরিমাণটা কম থাকলেও, আর্টের পরিমাণটা অনেক বেশি। 

সুতরাং আপনাকে বুঝতে হবে যে, একটা আর্টিকেলের আকর্ষণীয় টাইটেল কিভাবে লেখা যায়। ধরুন, আপনি একটা আর্টিকেলেরই দুই ধরনের টাইটেল দিলেন। একটা টাইটেল হলো খুবই বোরিং এবং আরেকটা টাইটেল হলো খুবই আকর্ষণীয়, দৃষ্টিনন্দন। 

আপনি খুব বড়সড় একটা পার্থক্য দেখতে পারবেন। এমনও হতে পারে যে, যেই আর্টিকেলের টাইটেলটা আকর্ষণীয়, সেটায় হয়তো ৫ থেকে ১০ হাজার ক্লিক বেশি চলে আসছে বোরিং টাইটেলের আর্টিকেলটা থেকে। 

কিন্তু দেখুন দুটো লেখাই কিন্তু সেইম।  এজন্য একটা ভালো আকর্ষণীয় টাইটেল এর গুরুত্ব অনেক বেশি। 

আপনি যদি ভালো টাইটেল লিখতে চান তাহলে এই সেটা ভিজিট করতে পারেন এখানে আপনি অনেক ধরনের টাইটেল লেখা শিখতে পারবেন

এছাড়াও ভালো টাইটেল লেখার জন্য প্রয়োজন প্রচুর প্র্যাকটিসের। যত প্র্যাকটিস করবেন আপনার টাইটেল লেখার হাত তত ভালো হবে। 

আপনি যদি AI কে বলেন,  আপনার টাইটেলটা লিখে দিতে-  সেটা উচিত হবে না। কারণ, অনেক ক্ষেত্রে AI, On Page  SEO টা বোঝে না। তাছাড়া AI যে ধরনের টাইটেল দেয় তা থাকে অনেক লম্বা।  অত লম্বা টাইটেল দেওয়া উচিত না। একটা টাইটেল কমপক্ষে 60 Character এর মধ্যে থাকা উচিত।

এজন্য আপনি টাইটেল লেখার ক্ষেত্রে AI থেকে আইডিয়া নিতে পারেন। পরবর্তীতে আপনাকে AI যে টাইটেলটা দেবে সেটাকে মডিফাই করে নেবেন। 60 থেকে 65 character এর মধ্যে নিয়ে আসবেন এবং সেটাকে On Page SEO অপটিমাইজ করে রাখতে পারবেন। 

5. সাইটে Custom Graphic ব্যবহার করা:

Custom Graphic হলো এমন গ্রাফিক, যেটা আপনি নিজে বানিয়েছেন। এমন ছবি, যেটা আপনি নিজে তুলেছেন। এমন ডিজাইন, যেটা আপনি নিজে করেছেন। অর্থাৎ, যেটা আপনি ছাড়া দুনিয়ার অন্য কারো কাছে নেই। 

আপনি আপনার সাইটে কাস্টম গ্রাফিক, কাস্টম চার্ট,কাস্টম ইনফো ব্যবহার করতে পারেন। এমন ইউনিক গ্রাফিক ব্যবহার করলে আপনি আপনার প্রতিদ্বন্দ্বী থেকে অনেকটা এগিয়ে থাকতে পারবেন। 

এছাড়াও কাস্টম গ্রাফিক্স থাকলে আপনি খুব সহজেই অনেক ভালো ভালো সাইট থেকে ব্যাকলিংক পেতে পারেন। ব্যাকলিংকের জন্য আপনার আর ভিক্ষা করতে হবে না। 

এটা আপনার DA PA অথরিটি অনেক ভালো বাড়াবে।এমন জিনিস গুলো আপনাকে লং রানে অনেক হেল্প করবে। 

6.”কন্টেন্ট = শুধু রিটেন কন্টেন্ট ” এই কনসেপ্ট থেকে বের হওয়া:

কনটেন্ট মানেই যে শুধু রিটেন কন্টেন্ট তা কিন্তু না. ধরুন, আমার একটা ডগ রিলেটেড সাইট আছে। আমি একজনকে হায়ার করলাম, এবং তাকে বললাম যে, আমাকে ডগ রিলেটেড একশোটা কোটেশন লিখে দাও।

ওই ১০০টা কোট নিয়ে আমি একটা আলাদা পেজ বানিয়ে ফেললাম। এটাও এক ধরনের কনটেন্ট। এটা যদিও নরমাল কনটেন্টের মতো না, কোটেশন আকারের কন্টেন্ট কিন্তু এটা খুবই ভালো কাজ করে। 

কারণ, এগুলো একটু অন্য ধরনের কন্টেন্ট যেগুলোর শেয়ার এবিলিটি অনেক বেশি। মানুষজন খুব পছন্দ করে, এবং শেয়ারও করে।

এছাড়াও আপনি প্লাগইন দিয়ে ওয়েবসাইটের জন্য ক্যালকুলেটর বানাতে পারেন। এমন কাজ গুলো আপনাকে অনেক ইউনিক করে তুলবে এবং অনেক হেল্প করবে। অনেক ব্যাকলিংক আনবে। ওয়েবসাইট বুস্ট পাবে। 

ক্যালকুলেটর বানাতে হয়ত আপনাকে কোডিং করতে হবে না, কিন্তু কিছুটা ম্যাথমেটিক্যাল নলেজ দরকার হবে। যেহেতু এটা একটা টেকনিক্যাল কাজ। ম্যাথে একটু ভালো হলেই বানিয়ে ফেলতে পারবেন। 

7. On Page SEO 100/100 রাখা:

On page SEO 100/100 রাখার জন্য —

  • Schema Markup ব্যবহার করুন। RankMath দিয়ে এটা ভালো ভাবে করতে পারবেন।
  • একটা HTML Sitemap ব্যবহার করুন। Google sitemap তো আছেই যেটা Google Console সহ অন্যান্য সার্চ কনসোল এ ব্যবহার করবেন ।এছাড়াও HTML Sitemap আছে। এটাও আপনি ব্যবহার করবেন। একটা পেইজে Html Sitemap টা রাখবেন। 
  • প্রতিটা পোস্টের নিচে Author Bio রাখবেন। 
  • প্রোপারলি ইন্টারনাল লিংক করবেন। যদি আপনার সাইট ছোট হয় তাহলে ম্যানুয়ালি করতে পারেন। সাইট যদি বড় হয় যে, ১০০/২০০ পোস্ট হয়ে গেছে, এক্ষেত্রে Link Whisper ব্যবহার করতে পারেন। 
  • আপনার আর্টিকেল গুলো প্রোপারলি ক্যাটাগরাইজ করুন। 

এরকম বেসিক ব্যাপার গুলো যেন ঠিক থাকে এটা এনশিওর করুন। কারণ, On Page SEO তে যদি ঝামেলা থাকে তাহলে আপনি যতই ভালো কন্টেন্ট দেন না কেন, গুগল আপনাকে দাম দেবে না।  

8.Topical Authority Grow করার পেছনে নজর দেয়া:

যে লোকটা মাসে 1,000-2,000 আর্টিকেল প্রডিউস করে AI দিয়ে সে কিন্তু টপিক্যাল অথরিটি নিয়ে তেমন একটা মাথা ঘামায় না। আজকে যদি সে একটা মানিব্যাগ নিয়ে আর্টিকেল লিখে, কালকে সে আবার একটা ঘড়ি নিয়ে আর্টিকেল লিখবে।  পরশু আবার একটা ফুলের টব নিয়ে আর্টিকেল লিখবে। দিনকে দিন তার টপিক পরিবর্তন হতে থাকবে। 

এদের টপিক্যাল অথরিটি তেমন একটা  ভালো থাকে না। কিন্তু আপনি যেহেতু স্মার্ট, আপনার উচিত হবে ভালো মতো কীওয়ার্ড রিসার্চ করা। এরপরে মেক শিওর যে, আপনি একটা নির্দিষ্ট টপিক নিয়ে অনেকগুলো আর্টিকেল দিচ্ছেন।  অর্থাৎ, ওই টপিকের উপর আপনি সম্পূর্ণরূপে ফোকাস করেছেন। এটা আপনার টপিক্যাল অথরিটিটা অনেক বাড়াবে। 

যখন আপনি একটা টপিকের উপর সব ধরনের আর্টিকেল দিয়ে ফেলবেন, একটা টপিক সম্পূর্ণরূপে কভার করবেন, তখন গুগল মনে করবে আপনি ওই টপিকের উপর একজন এক্সপার্ট। 

এজন্য এরপরে যখন আপনি ওই টপিকের উপরে কোন আর্টিকেল লিখবেন, তখন google আপনার আর্টিকেলটাকে আগে আগে র‌্যাংক করাবে। 

ধরুন, আপনি দশটা আর্টিকেল লিখলেন। এর মধ্যে পাঁচটা আর্টিকেল লিখলেন কুকুর নিয়ে। বাকী পাঁচটা বিড়াল নিয়ে। এতে কিন্তু আপনি বিড়াল সম্পর্কেও সম্পূর্ণ তথ্য লিখতে পারলেন না, আবার কুকুর সম্পর্কেও সম্পূর্ণ তথ্য লিখতে পারলেন না। 

কারণ একটা বিড়াল সম্পর্কে অনেক অনেক আর্টিকেল লেখা যায়। একটা বিড়ালের অনেক অনেক তথ্য রয়েছে, অনেক অনেক টপিক রয়েছে। বিড়াল সম্পর্কিত সবকিছু কভার করতে গেলে পাঁচটা আর্টিকেলে আপনি শেষ করতে পারবেন না।

সুতরাং আপনি পাঁচটা আর্টিক বিড়াল নিয়ে পাঁচটা আর্টওকেল কুকুর নিয়ে, পাঁচটা আর্টিকেল অমুক পাখি নিয়ে, পাঁচটা আর্টিকেল অন্য কিছু নিয়ে আর্টিকেল না দিয়ে শুধুমাত্র বিড়াল নিয়েই  50 টা আর্টিকেল লিখুন। 

তাহলে কিন্তু আপনার বেড়াল নিয়ে অনেকটা কভার হবে, আপনাকে বিড়ালের এক্সপার্ট হিসেবে গুগল গণ্য করবে। এটা আপনার টপিক্যাল অথরিটি অনেকটা বাড়াবে।

এজন্য আপনি একটা পার্টিকুলার ক্যাটাগরিতে, পার্টিকুলার টপিকের উপর ফোকাস করবেন। ওই টপিকটা পুরোপুরি কভার না হওয়া পর্যন্ত অন্য কোনো দিকে মন দেবেন না,  অন্য কোনো টপিক নিয়ে লেখা শুরু করবেন না। 

এমন ভাবে আগাতে থাকলে AI এর সাধ্য নেই আপনাকে টেক্কা দেয়ার। সুতরাং AI এর রাজত্বের ওপর নিজে রাজত্ব করতে চাইলে আজ থেকেই এই টিপস গুলো অক্ষরে অক্ষরে পালন করুণ, হয়ে যান ব্লগিংয়ের দুনিয়ায় টপার!

Similar Posts

2 Comments

Comments are closed.