|

আপনার WordPress সাইটের স্পিড বাড়ানোর টিপস!

আপনার ওয়ার্ডপ্রেস সাইটের স্পিড কেমন? খুব ভালো?  না-কি খুব মন্দ? না-কি চলছে গড়পড়তায়?  

স্পিডের অবস্থা বাজে হলে তো খুবই বিপদ। স্পিড বাড়াতে হলে মানতে হবে কিছু নিয়ম-কানুন।  জানতে হবে কিছু টিপ্‌স!

নিচে কয়েকটা টিপ্‌স শেয়ার করা আছে, ফটাফট পড়ে ফেলুন। 

Hosting :

একটা ভালো হোস্টিং সাইটের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনার সাইটে আপনি যতই অপটিমাইজেশন করেন না কেন শুরুটা যদি ভালো না হয় — অর্থাৎ হোস্টিং, যেটার ওপর আপনার সাইটটা বেঁচে আছে সেটার অবস্থাই যদি খারাপ হয় তাহলে সাইটের স্পিড কিন্তু খুব একটা বাড়বে না। 

অনেক cheap hosting আছে,  যেখানে অনেক মানুষজন যায়। খুব কম টাকা দিয়ে হোস্টিং কেনে। কিন্তু, দেখা যায় যে হোস্টিংয়ের অবস্থা বা কোয়ালিটি কোনোটাই ভালো না। এজন্য সাইটের স্পিডও খুব কম থাকে। 

সমস্যা হলো— আপনি যদি ভালো হোস্টিং নিতে চান তাহলে দাম অনেক অনেক বেশি পড়বে। একজন বিগিনারের পক্ষে হয়ত এত টাকা খরচ করে শুরুতেই ভালো দাম ও ভালো মানের হোস্টিং কেনা সম্ভব হয়না। এজন্য বিগিনারদের ভরসা হচ্ছে Cheap Hosting। 

Cheap Hosting মানেই কি খারাপ?  

সবসময়ই এই প্রশ্নের উত্তরে খারাপ বলার কোনো অবকাশ নেই। কিছু কিছু ক্ষেত্রে Cheap মানেই খারাপ না। কিছু এফোর্ডেবল হোস্টিং সল্যুশন আছে, যেগুলোতে এত টাকা খরচ করা লাগবে না কিন্তু দামের তুলনায় আপনি মোটামুটি ভালো একটা সার্ভিস পেতে পারেন। 

হোস্টিং কেনার ক্ষেত্রে প্রথম সতর্কতা হলো— আপনার বাংলাদেশি কোনো জায়গা থেকে হোস্টিং কেনা উচিত হবে না। বাইরে থেকে কেনাই ভালো।  কিন্তু যদি কোনো কারণে দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাবার মত অবস্থা হয়, তাহলে আপনি বাংলাদেশের কোথাও থেকে হোস্টিং নিতে পারেন। এক্ষেত্রে চাইলে Exon Host এর থেকে হোস্টিং কিনতে পারেন। তারা যে খুব বাজে বা খারাপ এরকম টা না। মোটামুটি ভালোই। 

আরো নতুন কিছু বাংলাদেশী হোস্টিং কোম্পানি আছে। আপনার একটু কষ্ট করে পরিচিত কারো মাধ্যমে খোঁজ খবর নিয়ে, যাচাই-বাছাই করে তারপর কিনতে হবে। 

পরিচিত কেউ যদি থাকে যার মাস্টার কার্ড ব্যবহার করে ইন্টারন্যাশনাল  পেমেন্ট করতে পারবেন তাহলে অবশ্যই রেকমেন্ড থাকবে যে, ইন্টারন্যাশনাল হোস্টিংয়ে যান। 

শুরুর দিকে বিগিনারদের জন্য রেকমেন্ড থাকবে— NameCheap।  এটা বেশ ভালোই হবে। দামও তেমন বেশি না। বছরে 40/50 ডলারের মত লাগতে পারে হোস্টিং চার্জ। দাম অনুপাতে আপনি বেশ ভালো একটা সার্ভিস পাবেন। 

যখন আপনার সাইট একটু বড় হবে, আপনার সাইটে মানুষজন আসা শুরু করবে, কিছু ইনকাম হওয়া শুরু করবে তখন আপনি আরেকটু বেটার হোস্টিংয়ে আপডেট করবেন। বেটার হোস্টিংয়ের মধ্যে দু’টো সাজেশন থাকবে— Cloudways।  এটা নিয়ে অনেক ভালো রিভিউ শোনা যাচ্ছে। 

ব্যাপারটা হলো- ট্রেডিশনাল একটা হোস্টিং কোম্পানি আপনার ওয়েবসাইটটাকে একটা ফিজিক্যাল কম্পিউটারে হোস্ট করে রাখে। কিন্তু, Cloudways আপমার সাইটটাকে clouds storage এ হোস্ট করে রাখে। এতে আপনার সাইটের স্পিড বা অপটিমাইজেশন অনেক ভালো হয়। এটার জন্য মান্থলি 12-15 ডলারের মত লাগতে পারে। 

এছাড়াও আপনি চাইলে WPX Hosting এ যেতে পারেন। মূলত, হোস্টিংয়ের মধ্যে এগুলোই রেকমেন্ডেড! 

Theme: 

থিমের ক্ষেত্রে অনেকেই মনে করেন যে, প্রিমিয়াম থিম না হলে হবে না। ব্যাপারটা আসলে তেমন না। আপনি ফ্রী থিম নিয়ে কাজ করতে পারেন। অনেক ভালো ভালো ফ্রী থিম আছে। 

কিন্তু, খেয়াল রাখতে হবে থিমটা যাতে রেপুটেবল হয়, একটা রেপুটেবল কোম্পানির বানানো থিম যেন হয়, ভালো ভালো রিভিউ থাকে যেন, ফ্রীকুয়েন্টলি আপডেটেড থিম হয়। 

এক্ষেত্রে চাইলে আপনি Kadence ব্যবহার করতে পারেন। এটা একটা ফ্রী থিম। তাদের প্রিমিয়াম ভার্সনও আছে। কিন্তু, ফ্রী ভার্সন দিয়েই অনেক কিছু করা যায়। আপনার ইচ্ছে হলে Kadence দিয়ে শুরু করতে পারেন, যথেষ্ট ভালো একটা থিম। সাইটের স্পিডও বেশ ফাস্ট রাখে। 

আরেকটা অপশন হতে পারে- Astra।  এটাও বেশ ভালো একটা থিম। অনেক লাইট একটা থিম। এটা দিয়েও অনেক কিছু করতে পারবেন। 

যদি আপনি আরেকটু প্রিমিয়াম খুঁজে থাকেন তাহলে— Acabado ব্যবহার করতে পারেন। এটা হলো Income school এর একটা থিম। এছাড়াও বর্তমানে আরেকটা থিম ভালো পারফর্ম করছে। সেটা হলো— Popcorn ।  এই থিমটা তিনজন মিলে বানিয়েছে Carl Broadbent, Phill Lankester এবং Alex Cooper ( WP Eagle) । এটাও বেশ ভালো একটা থিম। 

সুতরাং, থিমের বেলায় আপনি এগুলো ট্রাই করে দেখতে পারেন। তবক বিগিনারদের বেলায় সাজেশন থাকবে যাতে Kedens  বা Astro দিয়ে শুরু করা হয়। 

এই থিমগুলোর ক্ষেত্রে আপনার জন্য একটা হালকা লার্নিং কার্ভ আছে। এটা বুঝতে পারলেই আর কোনো সমস্যা হবে না। 

Plugin:

প্লাগইন হলো— এক্সটার্নাল কিছু কোড যেটা আপনি আপনার সাইটে এড করবেন, আপনার সাইটের ফাংশনালিটি বাড়ানোর জন্য।  অনেক ধরনের প্লাগইন আছে। 

প্লাগইন সম্পর্কিত যে ভুলটা বেশিরভাগ সময় করা হয়— বিগিনাররা ইচ্ছেমত প্লাগইন ইনস্টল করেন। এমনকি ২০/৩০ টাও করে ফেলেন। একটা সাইটে যতগুলো প্লাগইন থাকবে, সাইটটা লোড হবার সময় ততগুলো এক্সট্রা কোড লোড করতে হবে। এজন্য সাইটের স্পিডও খুব কমে যায়। 

প্রথম টার্গেট হলো— যত কম সংখ্যক প্লাগইন ব্যবহার করা সম্ভব তত কম প্লাগইন ইনস্টল করা। নতুন সাইটে ৫/৬ টার বেশি প্লাগইন ইউজ করা লাগে না। যে কাজটা প্লাগইন ইউজ না করেই করা যায়, চেষ্টা করবেন সেই কাজটা প্লাগইন ইউজ না করেই সেড়ে ফেলার। 

বলা যায়- একটা বাড়তি প্লাগইন মানেই একটা বাড়তি ঝামেলা।  তাই প্লাগইনের সংখ্যাটা কম রাখার চেষ্টা করা উচিত। নতুন সাইটের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১০ টা এবং যথাসম্ভব ১০ টার কম প্লাগইন রাখা। 

একটা সময় আপনার সাইট অনেক বড় হবে, তখন প্লাগইনের সংখ্যা এমনিতেই বাড়বে। যে সাইটটা Mediavine এ যাওয়ার মত বড় হয়েছে এবং Mediavine এ আছে, সেটার Mediavine এর কিছু প্লাগইন ব্যবহার করতে হয়। তারপর Ads.txt প্লাগইন ব্যবহার করতে হয়। 

এছাড়া আপনি যদি ই-কমার্স করেন তখন ই-কমার্সের কিছু প্লাগইন ব্যবহার করতে হবে। অর্থাৎ, সাইট বড় হলে তখন চাইলেও দশটার কমে প্লাগইন রাখতে পারবেন না। সময় যত গড়াবে, সাইটের পরিধি যত বাড়বে, প্লাগইন সংখ্যাও তত বাড়বে। 

কিন্তু, আপনি যদি খালি ব্লগিং করেন আর আপনার সাইটটা যদি একদম নতুন হয় তাহলে ৫/৬ টা প্লাগইন রাখাই যথেষ্ট। যত কম প্লাগইন, সাইট তত দ্রুত লোড হবে। 

Image: 

Image নিয়ে অনেকেরই অনেক ধরনের ভুল হয়। প্রথম ব্যাপার হলো— মানুষজন যে ইমেজটা আপলোড করে সেটা প্রোপারলি রিসাইজ করে নেয়না। যে ইমেজটা পিক্সেল বা যেকোনো সাইট থেকে ডাউনলোড করা হয়, সেটা অনেক বড় একটা সাইজের ইমেজ হয়। যেমন- 5000/3000 pixel। যদি এই সাইজের ইমেজটা সরাসরি সাইটে আপলোড করা হয়,  তাহলে স্পিডের বারোটা বেজে যাবে। কারণ, ইমেজের সাইজটা অনেক অনেক বড়। 

এজন্য প্রথমেই ইমেজটা রিসাইজ করতে হবে। অধিকাংশ থিমের ক্ষেত্রেই  1280/720 Pixel এর ইমেজ বা এই রেশিওর ইমেজ যদি ব্যবহার করেন তাহলে ভালো হয়। 

আপনি চাইলে আপনার যে স্পেসিফিক থিম সেটায় আপনি দেখতে পারেন যে, তারা কী ধরনের ইমেজ সাইজ সাজেস্ট করছে। মোটকথা, ইমেজটাকে ছোট করে একটা পারফেক্ট রেশিওতে নিয়ে তারপর সাইটে আপলোড করবেন। 

পাশাপাশি আরো ভালো হয় যদি আপনি একটা ইমেজ অপটিমাইজেশন প্লাগইন ব্যবহার করেন। এজন্য অনেক ফ্রী প্লাগইন আছে। যেমন- ShortPixel।  এই প্লাগইনটায় আপনি মাসিক ফ্রী একটা কোটা বা ক্রেডিট পাবেন। যেটা শেষ হয়ে গেলে আপনাকে প্লাগইনটা টাকা দিয়ে কিনতে হবে। এখানে খুব কম টাকা দিয়ে অনেক ক্রেডিট কেনা যায়। 

ShortPixel এর অনেক গুলো ভার্সন আছে। যেমন- Lossy Image Optimization, Lossless Image Optimization ইত্যাদি।  এরমধ্যে Lossless Image Optimization বেশ ভালো। 

এগুলো ছাড়াও একটা ব্যাপার হচ্ছে, গুগল নিজেই ওয়েবসাইটে আপলোড করা ইমেজের জন্য নতুন একটা ফরমেট পাবলিশ করেছে। সাধারণত আমরা- JPEG, PNG এসব ফরমেট দেখে থাকি। কিন্তু গুগল নিজেই ওয়েবসাইটে আপলোড করা ইমেজের জন্য নতুন একটা ফরমেট পাবলিশ করেছে। যেটাকে বলা হয়, Next-gen Format। এর ভেতরে WebP, AVIF ইত্যাদি আছে। এগুলো আপনি Short Pixel দিয়েও করতে পারবেন। 

আপনি short pixel এ বলতে পারবেন, আপনার এক্সিস্টিং ইমেজ গুলোর WebP ভার্সন ক্রিয়েট করে দিতে। এই ভার্সন টা যাতে ডিসপ্লেতে শো করে সেটা আপনি সেটিংসে সেট করে নিতে পারবেন। এভাবে আপনার ইমেজ রিলেটেড সব ধরনের ঝামেলাই Short Pixel তার নিজের কাঁধে নিয়ে নেবে। 

Short Pixel এর মত আরো অনেক প্লাগইন আছে। আপনার যেটা খুশী সেটাই ব্যবহার করতে পারবেন। 

অনেকেই জানেননা Cash জিনিসটা কী। ব্যাপারটা ব্যাখা করাও একটু কঠিন। সহজে বলতে গেলে- Cache হলো একটা প্লাগইন। যেটা আপনার সাইটের স্পিড বাড়াবে। 

Cash এর জন্য অনেক প্লাগইন আছে। যেমন- WP Super Cache, WP Fastest Cache, W3 Total Cache ইত্যাদি। এই প্লাগইন গুলোর কোন সেটিংসটা বেশি অপটিমাইজড, সেটা দেখার জন্য আলাদা আলাদা অনেক ভিডিয়ো বা ব্লগপোস্ট পাবেন। যেকোনো একটা ফলো করে সেই প্লাগইনটা এক্টিভেট করে রাখবেন। 

তাছাড়া, প্রিমিয়াম সল্যুশন হচ্ছে — WP Rocket।  এটা অনেকেই ব্যবহার করে বেশ ভালো ফলাফল পেয়েছে। প্রিমিয়াম Cache Plugin নিতে চাইলে এটা নিতে পারেন। 

CDN: 

CDN দিয়ে বোঝায় – Content Delivery Network। 

আমাদের ওয়েবসাইট গুলো একটা সার্ভারে থাকে। এক্ষেত্রে আপনার একটা ওয়েবসাইটও আছে। যেটার সার্ভার হলো লন্ডনে। যদি ইন্ডিয়া থেকে কেউ আপনার ওয়েবসাইটটা ভিজিট করতে চায়, তাহলে তার যে কম্পিউটারটাকে লন্ডনের সার্ভার পর্যন্ত পৌঁছাতে হবে। তারপর সেখানে গিয়ে ওয়েবপেইজ চাইবে। তারপর ওয়েবপেইজ নিয়ে লন্ডন থেকে আবার ইন্ডিয়াতে আসতে হবে। এটা একটা লম্বা জার্নি এবং সময়সাপেক্ষ লম্বা প্রসেস। 

এজন্য CDN যেটা করে- মূল সার্ভারে যে ওয়েবসাইটটা আছে, সেটার একটা কপি আরো অনেক গুলো সেন্টারে ছড়িয়ে রাখে। একটা CDN এর 30/40 টা সেন্টার থাকে পুরো বিশ্বে ছড়ানো। 

তখন হয় কী, ইন্ডিয়াতে বসা বন্ধু যদি চায় আপনার ওয়েবসাইট ভিজিট করতে তাহলে তার কম্পিউটারের আর লন্ডনে যেতে হবে না। সে আশেপাশের সেন্টারে কোন CDN এ আপনার ওয়েবসাইটটা পাওয়া যায়, সেটা খুঁজবে। হয়ত, পাকিস্তানের কোনো CDN এ আপনার ওয়েবসাইটটা পেয়ে গেলো। তখন সে পাকিস্তানে যাবে এবং সেখান থেকে ওয়েবসাইটটা নিয়ে আসবে। 

সুতরাং, CDN টা চাইলে আপনি নিতে পারেন। এটা নিলে আপনার সাইটটা আরো বেশি ফাস্ট হবে। এক্ষেত্রে Cloudflare এর CDN নিতে পারেন। যেটা একটা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত ফ্রী। 

এছাড়াও যত প্রিমিয়াম হোস্টিং প্রোভাইডার আছে, তাদের প্রত্যেকেরই নিজস্ব CDN থাকে। অথবা আপনি যদি কোনো নরমাল হোস্টিং ব্যবহার করেন তাহলে cloudflare এর CDN টাই ব্যবহার করতে পারেন। 

সাইটে ইউটিউবের ভিডিও : 

সাইটে ইউটিউবের ভিডিয়ো এম্পেট সাইটটা অনেক স্লো হয়ে যায়। ইউটিউবের একটা ভিডিয়ো এম্পেট করলে সেটার যে জাভাস্ক্রিপ্ট কোড আছে সেটা অনেক স্পেস নিয়ে নেয়৷ অনেক বড় একটা কোড এবং অনেক সময় নেয় এটা লোড হতে। 

এটার জন্য একটা অলটারনেটিভ সিস্টেম হলো— প্লাগইন ইউজ করা। যে প্লাগইনটা আপনার ইউটিউব ভিডিয়োর থাম্বনেইলটা বা অংশটা একটা ইমেজে কনভার্ট করে। এতে করে ভিডিয়োর ভেতরে যত বড় কোডই থাকুক না কেন ওগুলো ততক্ষণ পর্যন্ত কিছুই লোড হবে না যতক্ষননা কোনো ভিজিটর শো করা ইমেজে ক্লিক না করে। 

অর্থাৎ, ইমেজে যদি কেউ ক্লিক করে তাহলেই ইউটিউবের সব কোড গুলো নেয়া হবে। ক্লিক না করলে রান ও হবে না। এরকম অনেক প্লাগইন আছে।  যেগুলো ইন্সটল করলে দেখবেন, ইউটিউবের জন্য যে দেরীটা হয় ওই দেরীটা আর হবে না। এমন একটা প্লাগইন হচ্ছে — Lazy Load For Videos। এই প্লাগইনটা চাইলে আপনারা ব্যবহার করতে পারেন। 

মোটকথা, এই টিপস গুলো মেনে চললে আপনার সাইটের স্পিড অনেকাংশেই বেড়ে যাবে। তাই দেরী না করে এখনই এগুলো ফলো করুন আর বাড়িয়ে ফেলুন আপনার সাইটের স্পিড! 

Similar Posts