কীভাবে আপনার নিশ সাইটকে ব্র্যান্ড হিসেবে দাঁড় করাবেন!

বর্তমান সময়ে আপনি যদি একটা নিশ সাইট বানিয়ে ভালো কিছু করতে চান, তাহলে আপনার সাইটটাকে একটা ব্র্যান্ড হিসেবে দাঁড় করানোর বিকল্প কিছু নেই।

কিন্তু, ব্র্যান্ড হিসেবে দাঁড় করাত হলে আপনাকে কী কী করতে হবে?  আবার,  কীভাবে বুঝবেন যে- আপনার সাইটটা অবশেষে একটা ব্র্যান্ডের কাতারে পড়ে গেছে? 

এগুলো নিয়েই  আপনার জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি!

শুরুতে, আপনাকে বুঝতে হবে আপনি কি ধরনের সাইট বানাতে চান।  যদি এমন হয় যে- অল্প কিছুদিন বা কিছু বছরের জন্য একটা সাইট বানাচ্ছেন, তারপরে সেল করে দেয়ার চিন্তা ভাবনা করবেন তাহলে লং-টার্ম ব্র্যান্ডিং প্রসেসে যাবার প্রয়োজন নেই। কারণ, এক বা দেড় বছর খুবই অল্প সময় একটা ব্র্যান্ড তৈরী করার জন্য।  

আবার, ওয়েবসাইট বানিয়ে সেল করার চিন্তা থাকলে- সেই ওয়েবসাইটের সাথে পার্সোনাল ব্র্যান্ডকে এসোসিয়েট করা যাবে না। পার্সোনাল ব্র্যান্ড সবসময়ই ব্যক্তির ওপর নির্ভরশীল।  যে ব্র্যান্ডটাকে মানুষ আপনার নামে চিনবে,  জানবে আপনিই এর কর্ণধার — সেটাকে আপনি চাইলেই অন্য কারো হাতে খুব সহজে তুলে দিতে পারবেন না। যদি দেনও, তাহলে যার হাতে দেবেন ঐ লোক বেশ বিপদের মুখে পড়ে যাবে। 

তাই সেল করার চিন্তা থাকলে ওয়েবসাইটটাকে আপনার নিজের পরিচয়ে পরিচিত করানো যাবে না। যেন মানুষ আপনার ওয়েবসাইটটাকে আপনার কারণে না চিনে, ওয়েবসাইটের নিজস্বতার জন্য চিনে নেয়— এমন ভাবে তৈরী করতে হবে। 

ওয়েবসাইটকে ব্র্যান্ড হিসেবে দাঁড় করানোর সময় যেগুলো করা উচিত না:

  • এক্সেসিভ কোনো লোগোর ওপর অবসেসড হয়ে থাকা যাবে না। 
অনেকেরই ধারণা যে, একটা ভালো লোগো থাকা মানেই ওয়েবসাইটটা বেশ পাকাপোক্ত একটা ব্র্যান্ড। ” লোগো = ব্র্যান্ড কোয়ালিটি ” টার্মে বিশ্বাস করেন অনেকে। আসলে ব্যাপারটা তা না। আপনার ওয়েবসাইটে লোগো থাকবে— স্বাভাবিক।  

কিন্তু, সম্পূর্ণ জোরটা লোগোর ওপরে চালিয়ে দেয়া অনুচিত।  লোগো কখনোই ব্র্যান্ডের কোয়ালিটি নির্ধারণ করে না। এজন্য এক্সেসিভ লোগোর ওপর জোর দেয়ার ভিত্তি নেই। 

আমরা যত বড় বড় ব্র্যান্ড চিনি— অ্যাপল, অ্যামাজন ইত্যাদি গুলোর লোগোর দিকে খেয়াল করলে দেখবেন, খুব একটা আহামরি কিছু না। দেখেন, লোগো সিম্পল হলেও  এসব ব্র্যান্ড কিন্তু ঠিকই খুব জাঁকজমকপূর্ণ! 

ওয়েবসাইটকে ব্র্যান্ড হিসেবে দাঁড় করানোর সময় যেগুলো করা উচিত :

ওয়েবসাইটকে ইউজার ফ্রেন্ডলি করতে হবে:

ইউজার ফ্রেন্ডলি বানাতে হলে অনেক কিছু করতে হবে। যেমন- প্রোফেশনাল থিম থাকতে হবে। কন্টেন্ট Readable হতে হবে। ওয়েবসাইটে ক্লিন এবং ফ্রেশ ছবি ব্যবহার করতে হবে। এগুলো সহ এমন কিছু কাজ করতে হবে, যেগুলো আপনার ওয়েবসাইটকে ইউজার ফ্রেন্ডলি করে তুলবে। 

মানুষ যে উত্তরটা বা যে ইনফরমেশনটা খুঁজছে, সেটা যেন কম সময়ে এবং কম কথায় আপনার পোস্টে খুঁজে পায়— এটা এনশিওর করতে হবে।  

এজন্য Table of content ব্যবহার করতে পারেন, আর্টিকেলের কিছু চৌম্বক অংশ শুরুতে দিতে পারেন। অর্থাৎ, যেভাবেই হোক আর্টিকেলটাকে গোছানো, সুন্দর এবং আরামদায়ক করে তৈরী করতে হবে। যে ওয়েবসাইটের আর্টিকেল যত বেশি ইউজার ফ্রেন্ডলি, তত বেশি পজিটিভ  ইউজার এক্সপেরিয়েন্স দেবে এবং তত বেশি তাড়াতাড়ি ব্র্যান্ড হিসেবে দাঁড়িয়ে যাবে।  

মিক্সড স্ট্র্যাকচারের হোমপেইজ বানাতে হবে:

হোমপেজ আছে-  তিন ধরনের।  

  1. Dynamic Homepage।  যেমন দেখবেন অনেক ওয়েবসাইটের হোমপেইজে শুধু ব্লগরোল দেয়া।  একটার পর একটা পোস্ট দেয়া থাকে। আর কিছু দেয়া থাকে না। 

এমন হোমপেজ আগে ব্যবহার করা হতো।

  1. Fixed Layout Homepage।  যেমন- হোমপেজে বড় একটা আর্টিকেল দেয়া অথবা একটা মানি আর্টিকেল দেয়া। যেটা ২০১২-২০১৩ সালের দিকে ব্যবহার করা হত, এখন হয় না।
  1. Mixed Layout।  এর মধ্যে ফিক্সড এলিমেন্টসও থাকবে এবং একটা Dynamic Element ও থাকবে।  

Mixed Structure এর হোমপেইজের শুরুতে একটা Fixed Layout রাখা যেতে পারে। Hero Section,  গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলের লিস্ট ইত্যাদি সাজানো থাকতে পারে।  এগুলো হচ্ছে Fixed Elements।  এগুলো সময়ের সাথে পরিবর্তনশীল না, যদি না আপনি নিজে পরিবর্তন করেন। 

Fixed Layout এ চাইলে ওয়েবসাইট সম্পর্কে লিখতে পারেন। ব্র্যান্ড সম্পর্কে লিখতে পারেন। 

Fixed Layout এর পরে থাকবে Dynamic Section।  এখানে সাজানো থাকবে ব্লগরোল। ব্লগরোলটা অটোমেটিক আপডেট হতে থাকবে। যখন আপনি একটা নতুন পোস্ট পাবলিশ করবেন, তখনই ব্লগরোলটা আপডেট হবে। 

এভাবে শুরুতে Fixed Layout এর পরে Dynamic Layout ব্যবহার করে Mixed Homepage ব্যবহার করাটা ভালো।  এটা একটা মডার্ন পদ্ধতি।  যেটা আজকাল ভালো ভালো ওয়েবসাইটে ব্যবহার করা হচ্ছে।  এই Mixed Homepage, আপনার ওয়েবসাইটকে ব্র্যান্ড হিসেবে দাঁড় করাতে খুব সাহায্য করবে। 

ওয়েবসাইটের একটা USP থাকতে হবে:

কোন কারণে মানুষ আপনার ওয়েবসাইটটাকে মনে রাখবে? ধরুন, মানুষ আমাজনকে মনে রাখে কারণ— Amazon এ সব ধরনের প্রোডাক্ট পাওয়া যায়, খুব দ্রুত প্রোডাক্ট হাতে পাওয়া যায় এবং খুব সহজে অর্ডার করা যায়। 

এটা হচ্ছে Amazon এর USP অর্থাৎ, Unique Selling Point।   এভাবে প্রত্যেকটা ব্র্যান্ডের একেকটা USP থাকে, যেকারণে ব্র্যান্ড গুলো জনপ্রিয়তা পায়। 

আপনার ব্র্যান্ডের USP কিভাবে তৈরী করবেন? 

USP তৈরী করার জন্য আপনার ওয়েবসাইটটা যে নিশের, সেটা নিয়ে যত কন্টেন্ট দেয়া যায় তত কন্টেন্ট দিতে থাকবেন। যেন আপনার নিশের নাম সামনে আসলেই সবার চোখের সামনে আপনার নামটা ভেসে ওঠে। 

যদি আপনার নিশটা হয় বিড়াল নিয়ে— তাহলে বিড়াল সম্পর্কিত কোনো কন্টেন্টই বাদ রাখবেন না। বিড়ালের পরিচয় থেকে শুরু করে খাবার দাবার,  পরিচর্যা, রোগ, সমস্যা, সমাধান ইত্যাদি যাবতীয় টপিকে কন্টেন্ট লিখবেন। যেন বিড়াল নিয়ে কোনো তথ্য পেতে হলে মানুষ আপনাকেই মনে করতে বাধ্য হয়! 

এজন্যই বলা হয় ব্র্যান্ড একদিনে তৈরী হয়না। এত এত কন্টেন্ট আপনি তো একদিনে দিতে পারবেন না। এজন্য বেশ সময়ের প্রয়োজন। তাই ব্র্যান্ড তৈরি করতে হলে লেগে থাকতে হবে। 

Industry Outpitch করতে হবে:

এর মানে এই না যে- সমানে মানুষজনকে ইমেইল করে গেস্টপোস্টের জন্য বিরক্ত করে ফেলবেন। 

আপনার নিশে অন্যান্য যেসব কম্পিটিটর আছে, তাদেরকে নক করুন। হতে পারে ইমেইলে, হতে পারে LinkedIn এ বা যেকোনো মাধ্যমে। 

এভাবে আপনার কম্পিটিটরদের সাথে একটা সম্পর্ক স্থাপন করুন যেন- আপনি তাদের হেল্প করবেন এবং তারাও আপনাকে হেল্প করবে। হেল্পের মিডিয়ামটা হতে পারে — একটা গেস্টপোস্ট!

অর্থাৎ, আপনি তাদের একটা গেস্ট পোস্ট দিলেন আবার তারা আপনাকে গেস্ট পোস্ট দিলো।

এছাড়াও, আপনার নিশে যত পডকাস্ট আছে সেগুলোতে জয়েন করতে পারেন। এতে আপনার ওয়েবসাইটটাকেও মানুষ চিনবে। আবার, কোনো ইউটিউব ভিডিয়োতে কোলাবরেশন করতে পারেন। 

এরকম অনেক কিছু করতে পারেন। কি কি করবেন, কতদূর আগাবেন, এগুলো নির্ভর করবে আপনি এবং আপনার নিশ ঐ  কম্পিটিটরের মধ্যকার সম্পর্কের ওপর। 

Industry Outpitch মানে শুধু ব্যাকলিংক আদানপ্রদান না। আরো অনেক উপায়ে এই সম্পর্কটা তৈরী করা যায়। আর গুগল ব্যাকলিংক ছাড়াও, Non Linkable মেনশনে গুরুত্ব দেয়। 

E.E.A.T এর দিকে নজর দিতে হবে :

E.E.A.T অর্থাৎ Expertise Experience Authoritativeness Trustworthiness কে ব্র্যান্ডের সমার্থক শব্দ হিসেবেও ধরা যায়। 

আপনার সাইটে E.E.A.T আনার জন্য বেশ কয়েকটা টিপস আছে। যেমন- 

  • প্রতিটা পোস্টের নিচে একটা Author Bio সেকশন রাখবেন। এখানে নিজের ছবি দেবেন। নিজেকে নিয়ে কয়েক লাইনের বর্ননা লিখবেন। 
  • Author Bio থেকে আরেকটা পেইজে লিংক করবেন। যেটার নাম হবে- About Author Page।  যেখানে গেলে Author সম্পর্কে পুরো ডিটেইলস জানা যাবে। বপনার ওয়েবসাইটে যতজন Author আছে, প্রত্যেক Author সম্পর্কে আলাদা করে লিখবেন। প্রত্যেকের নাম, ছবি, সোশ্যাল মিডিয়া, ইত্যাদি সবকিছু দিয়ে রাখবেন।
  • এসবের পাশাপাশি একটা About Site Page রাখবেন। এখানে আপনার ওয়েবসাইটের আদ্যোপান্ত লিখবেন। কেন এটার জন্ম, এর উদ্দেশ্য কী  ইত্যাদি।
  • ওয়েবসাইটের ফুটওয়্যারে NAC Information   দিবেন। NAC হলো—  Name, Address, Contact। 

নিজের নাম, এড্রেস, ইমেইল, নাম্বার ইত্যাদি শেয়ার করবেন। 

চাইলে মাল্টিপল ইমেইল ব্যবহার করতে পারেন। যেমন Marketing সেকশনের জন্য একটা ইমেইল, এডমিন কনটাক্টের জন্য একটা ইমেইল।  হতে পারে আপনার ওয়েবসাইটে এতকিছু নেই, কিন্তু তা-ও ব্যাপারটা একটা প্রোফেশনাল আবহ তৈরি করে।

এই ব্যাপার গুলো আপনার ওয়েবসাইটকে একটা ব্র্যান্ড হিসেবে পরিচিতি দেবে। 

একাধিক প্ল্যাটফর্ম রাখা :

নিশ ওয়েবসাইট মূলত সাধারণ একটা ওয়েবসাইট হিসেবেই থাকে। কিন্তু, ব্র্যান্ড ওয়েবসাইটের ঐ ওয়েবসাইট ছাড়াও বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম থাকে যেখানে কন্টেন্ট আপডেট করতে হয়। হতে পারে— YouTube, Pinterest, Twitter, Instagram ইত্যাদি যেকোনো সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম।  

এছাড়াও তাদের ইমেইল নিউজলেটার থাকে। যেখানে তারা প্রতি সপ্তাহে মানুষজনকে ইমেইল করে। তারপর সোশ্যাল মিডিয়া প্রেজেন্স আছে। যদি আপনার ওয়েবসাইটকে ব্র্যান্ড হিসেবে দাঁড় করাতে চান, তাহলে এই কাজ গুলো আপনাকে কন্টেন্ট লেখার পাশাপাশি করতে হবে। 

তবে, শুরুতেই সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে বেশি সময় দেয়ার দরকার নেই। কারণ, প্রথম প্রথম সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম আপনাকে খুব বেশি একটা রিটার্ন দেবে না। 

আপনার ওয়েবসাইটটা মোটামুটি স্ট্যাবলিশ হবার পরে,  বিশ থেকে ত্রিশ হাজার পেইজ ভিউ আসার পরে  সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মের দিকে নজর দিতে পারেন। অর্থাৎ, যে সময়টা ওয়েবসাইটের পেছনে দিতেন সেখান থেকে ২০%-৩০% সময় অন্য প্ল্যাটফর্মে , যেমন — ইউটিউব, পিন্টারেস্ট ইত্যাদিতে ব্যবহার করুন। 

পাশাপাশি একটা ইমেইল নিউজলেটার চালু করুন। যারা আপনার ইমেইল নিউজলেটার সাবস্ক্রাইব করবে, তাদের প্রতি সপ্তাহে নিয়ম করে মেইল করুন। অবশ্যই স্প্যাম ইমেইল দেবেন না। প্রোডাক্ট কেনার জন্য জোরজবরদস্তি মূলক ইমেইল দেবেন না। বরং ইমেইলে আপনি এমন নতুন নতুন ইনফরমেশন দিন যাতে করে সাবস্ক্রাইবাররা আপনার প্রতি আগ্রহী হয়। 

As Featured On সেকশন রাখা :

আপনি যখন কোনো বড় ব্র্যান্ডের ওয়েবসাইটে যাবেন তখন দেখবেন – তাদের হোমপেজে একটা সেকশন থাকে, As Featured On।  এর নিচে লেখা থাকে, কোন কোন ব্র্যান্ড তাদেরকে মেনশন/ ফিচার করেছে বা কোন কোন ব্র্যান্ডের সাথে তারা কোলাবোরেশানে গিয়েছে। 

এই কাজটা আপনার ওয়েবসাইট একটু বড় হবার পরে করতে পারবেন। একদম শুরুতেই করা যাবে না। একটু বড় হবার পর, এমন কোলাবোরেশান হলে তারপর এই সেকশনটা আপনার হোমপেজ, ফুটওয়্যারে অথবা About Us পেইজে রাখতে পারেন।

খুব গুরুত্ব সহকারে এই সেকশনটা রাখার চেষ্টা করবেন কার এটা একটা স্ট্রং সিগন্যাল দেয় যে, আপনার ওয়েবসাইটটা আসলেই একটা ব্র্যান্ড!  

কিভাবে বুঝবেন, কারা আপনাকে মেনশন করেছে?

বোঝার জন্য, আপনি কোনো একটা ahrefs অথবা যেকোনো ব্যাকলিংক রিসার্চ টুলে যাবেন সেখানে দেখবেন কারা কারা আপনাকে ব্যাকলিংক দিয়েছে। 

এই লিস্টটাকে একদম অথরিটি অনুযায়ী সাজাবেন। একদম টপে যে অথরিটি গুলো আছে— 80/90 এর বেশি, এই ওয়েবসাইট গুলোর লোগো দিয়ে আপনি As Featured On সেকশনটা সাজাতে পারেন। 

তবে যখন অথরিটি অনুযায়ী লিস্টটা সাজাবেন তখন দেখবেন রেডিট, পিন্টারেস্ট, ইউটিউব ইত্যাদিও আসছে। এগুলো কাউন্ট করা যাবে না। কারণ, এসব প্ল্যাটফর্মে যখন কন্টেন্ট দিয়েছেন তখন এসব মেনশন আপনি নিজেই দিয়েছেন, আপনাকে কেউ ফিচার করেনি।  এই ব্যাপার গুলো একটু বুদ্ধি খাটিয়ে বুঝতে হবে। 

উপরোক্ত কাজ গুলো আপনাকে সময় নিয়ে, ধৈর্য ধরে করে যেতে হবে। তাহলে আশা করা যায়, আপনার ওয়েবসাইটটাও একদিন ব্র্যান্ড হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে। 

পরিশেষে— কীভাবে বুঝবেন, আপনার ওয়েবসাইটটা আসলেই ব্র্যান্ডে পরিণত হয়েছে :

কোনো একটা কী-ওয়ার্ড রিসার্চ টুলে যাবেন। আপনার ওয়েবসাইটের নাম লিখে সার্চ করবেন। যদি দেখেন এই নামটাকে একটা কী-ওয়ার্ড হিসেবে সাজেস্ট করছে বা এর বিরুদ্ধে কিছু সার্চ ভলিউম দেখাচ্ছে ( হতে পারে ১০ বা ২০ ) , তখন বুঝবেন যে আপনার ওয়েবসাইটটা একটা ব্র্যান্ড হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে!

Similar Posts